সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০১৪

আমার মা তাঁর ভাইদের সঙ্গে পানিহাটিতে






সামনে বাঁদিকে আমার মা অমিতা । ডানদিকে ভবানীমাসিমা, মায়ের মাসতুতো বোন । সামনে চশমা-পরা মায়ের মামাতো ভাই বিভাস চ্যাটার্জি । পেছনে, বাঁদিক থেকে ছোটোমামা লক্ষ্মীকান্ত, বড়মামা কাশীশ্বর আর মেজমামা নিখিলেশ । বড়মামার কোলে নিখিলেশের ছেলে প্রণবেশ ।

আমার সেজমামা লক্ষ্মীকান্ত বন্দ্যোপাধ্যায় ও সেজমাইমা ডলি


আমার মেজমাসিমা নমিতা রায় ( টয় )


আমার বাবা রঞ্জিত রায়চৌধুরী


বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ, ২০১৪

'ছোটোলোকের ছোটোবেলা' বইয়ে বর্ণিত মামার বাড়ির চরিত্ররা






বাঁদিক থেকে : সেজমাইমা ডলি, বিভাসমামা, মেজমামা নিখিলেশ, মেজমামার ছেলে প্রণবেশ, সেজমামা লক্ষ্মীকান্ত, নিখিলেশের স্ত্রী সুরেখা । বাড়ির বাইরে রামচাঁদঘাট রোডে  'নিলামবাটীর' সামনে দাঁড়িয়ে তোলা ফোটো ।

রবিবার, ২ মার্চ, ২০১৪

অশোক ফকিরকে লেখা অ্যালেন গিন্সবার্গের চিঠি

হিন্দি ভাষার লেখক কমলেশ্বর যখন নিউ ইয়র্কে অ্যালেন গিন্সবার্গের সঙ্গে দেখা করেন, তখন কথায়-কথায় জানতে পারেন যে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় অ্যালেন গিন্সবার্গকে বুঝিয়েছেন যে মলয় রায়চৌধুরী আসলে হিন্দি ভাষার লেখক, এবং মলয় অত্যন্ত নোংরা কবিতা লেখে । গিন্সবার্গ আমার সঙ্গে বিহারের রাজধানী পাটনায় এসে দেখা করেছিলেন । বিহার একটি হিন্দিভাষী রাজ্য । তিনি সম্ভবত বিশ্বাস করেন যে আমি হিন্দি ভাষার লেখক । অশোক ফকিরকে লেখা গিন্সবার্গের এই চিঠিটি সেকথাই বলে । শেষ কটা লাইন পড়লেই টের পাওয়া যাবে । সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় পৃথিবীর যে দেশে গিয়েছেন সেখানেই হাংরি আন্দোলনের বিরুদ্ধে, এবং বিশেষ করে আমার বিরুদ্ধে, প্রচার করতেন । সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়কে লেখা তাঁর দীর্ঘ চিঠিটি তার প্রকৃষ্ট প্রমাণ । তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করা ছাড়া আর কিই বা করা যেতে পারে !

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর - শ্মশানে - দুর্লভ ছবি