যে বাড়িতে অরুণ কোলাতকার থাকতেন, প্রভাদেবীর সেই এলাকা দিয়ে যেতে-যেতে দেখলুম একেবারে বদলে গেছে জায়গাটা; যাকে বলে গগনচুম্বী, সেরকম বাড়ি উঠে গেছে, চেনার উপায় নেই যে কোন গলির মধ্যে একটা একরুমের বাসায় উনি সস্ত্রীক থাকতেন।
ওনার বাড়িতে গেছি কয়েকবার। ওনার পার্শি স্ত্রী নানা রকমের রান্না করে রাখতেন।আমরা খেতুম মেঝেতে বসে। খাটের তলায় রাখা খাবার চৌকি টেনে বের করে খাওয়া হতো।
জানি না ওনার স্ত্রী এখন কোথায়। হিন্দুর যদি পার্শি স্ত্রী হয় তাহলে মুম্বাইয়ের পার্শি সমাজ তাকে একঘরে করে দেয়। ওনারা তাই বাচ্চা চাননি, ভবিষ্যতে তাকে বিপদে পড়তে হবে আঁচ করে।কোলাতকারের স্ত্রী ঘরে একটা বাতিদান রেখেছিলেন, যাতে চব্বিশঘন্টা সলতে জ্বলত। জলেতে তেল দিয়ে জ্বালিয়ে রাখতেন আগুনশিখা।
এলাকাটা দিয়ে যেতে-যেতে মন খারাপ হয়ে গেল।
ওনার বাড়িতে গেছি কয়েকবার। ওনার পার্শি স্ত্রী নানা রকমের রান্না করে রাখতেন।আমরা খেতুম মেঝেতে বসে। খাটের তলায় রাখা খাবার চৌকি টেনে বের করে খাওয়া হতো।
জানি না ওনার স্ত্রী এখন কোথায়। হিন্দুর যদি পার্শি স্ত্রী হয় তাহলে মুম্বাইয়ের পার্শি সমাজ তাকে একঘরে করে দেয়। ওনারা তাই বাচ্চা চাননি, ভবিষ্যতে তাকে বিপদে পড়তে হবে আঁচ করে।কোলাতকারের স্ত্রী ঘরে একটা বাতিদান রেখেছিলেন, যাতে চব্বিশঘন্টা সলতে জ্বলত। জলেতে তেল দিয়ে জ্বালিয়ে রাখতেন আগুনশিখা।
এলাকাটা দিয়ে যেতে-যেতে মন খারাপ হয়ে গেল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন