মধুসূদন রায়
আমার সাম্প্রতিকতম পোস্ট এবং এই পোস্টের প্রচ্ছদ দেখেই বুঝতে পারছেন কোন বিতর্কে জড়ানোর কথা বলছি । এবার তাহলে সত্যিটা বলাই যায় ।
মলয় রায়চৌধুরী এবং তাঁকে ঘিরে সাড়া জাগানো হাংরি সাহিত্য আন্দোলন – সবমিলিয়ে একটি বিতর্ক । সেইসব মিলিয়েই এই বই । যার সম্পাদনার দায়িত্বটি আমার উপর । সুতরাং এমন একটি বিষয়, যেখানে নিজের অস্তিত্ব কিছুটা হলেও জড়িয়ে যাওয়া – একটা অস্থিরতা, উদ্বেলতা । নিজের ভূগোল একেবারের সূক্ষ্ম এবং ক্ষুদ্র বলেই তাকে নিয়ে নিরীক্ষা করা যায় । কে না জানে, নিজস্বতাকে অতিক্রম করা বড় বিপজ্জনক !
মলয় রায়চৌধুরী -একজন পোস্টমডার্ন ভাবুক । তাঁর চিন্তাভাবনার স্তরকে কোন
নির্দিষ্ট আইডেন্টিটি দিয়ে বেঁধে রাখা যায় না অথচ সাহিত্যে তিনি নিজেই
আইডেন্টিটি । বলা যায় বাংলা ভাষার চির প্রতিষ্ঠিত আধুনিক চিন্তাভাবনার
স্তরকে নাড়িয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যেই তাঁর প্রবেশ।
সে কারণেই ‘হাংরি আন্দোলন’ । আর যার আফটার এফেক্ট আমি আপনি অনুভব করে চলেছি অবিরত । অথচ এই আমার আপনার মনের মধ্যেই ঢুকে আছে এক বিষ-বীজ, হাংরিদের লেখা মানে গালাগাল ও অশ্লীল শব্দের কোলাজের ভেক্টর রূপ । সত্যিই কী তাই ?
কেন প্রয়োজন ছিল হাংরি আন্দোলনের ? মলয় রায়চৌধুরী কেন বিতর্কিত একটি নাম ?
আর তাই ‘মলয় রায়চৌধুরীর বিতর্ক’ ।
শীতল চৌধুরী, অজিত রায়, প্রণবকুমার চট্টোপাধ্যায়, উৎপলকুমার বসু ও মলয় রায়চৌধুরী প্রমুখদের লেখায় সমৃদ্ধ ।
বার্ণিক প্রকাশন থেকে প্রকাশের পথে এই বইটির প্রচ্ছদটি নির্মাণ করেছেন সুমন সেন Suman Sen ।
প্রচ্ছদে ব্যবহৃত মলয় রায়চৌধুরীর
ছবি – চন্দ্রিল গোস্বামী ।
সে কারণেই ‘হাংরি আন্দোলন’ । আর যার আফটার এফেক্ট আমি আপনি অনুভব করে চলেছি অবিরত । অথচ এই আমার আপনার মনের মধ্যেই ঢুকে আছে এক বিষ-বীজ, হাংরিদের লেখা মানে গালাগাল ও অশ্লীল শব্দের কোলাজের ভেক্টর রূপ । সত্যিই কী তাই ?
কেন প্রয়োজন ছিল হাংরি আন্দোলনের ? মলয় রায়চৌধুরী কেন বিতর্কিত একটি নাম ?
আর তাই ‘মলয় রায়চৌধুরীর বিতর্ক’ ।
শীতল চৌধুরী, অজিত রায়, প্রণবকুমার চট্টোপাধ্যায়, উৎপলকুমার বসু ও মলয় রায়চৌধুরী প্রমুখদের লেখায় সমৃদ্ধ ।
বার্ণিক প্রকাশন থেকে প্রকাশের পথে এই বইটির প্রচ্ছদটি নির্মাণ করেছেন সুমন সেন Suman Sen ।
প্রচ্ছদে ব্যবহৃত মলয় রায়চৌধুরীর
ছবি – চন্দ্রিল গোস্বামী ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন