মলয় রায়চৌধুরীর আভাঁগার্দ কবিতা
উৎসর্গ
সোনালী চক্রবর্তী, বহতা অংশুমালী মুখোপাধ্যায়, সোনালী মিত্র, জয়িতা ভট্টাচার্য ও আসমা অধরা
প্রেমিকাপ্রতিমেষু
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : এক
নিবেদিত : সালিমা সুলতান বেগম , মোগল সম্রাট আকবরের চতুর্থ স্ত্রী এবং বাবরের নাতনি
তুই বেডি ইশ! খালি গালি ছাইড়া দিছি দেইখা এক নোয়াখাইল্যা উক্তি দিসলাম। আমার জ্বর বাড়লে পুরো শহর ছারখার হয় বলে মেয়েটার লহুলিহান লাশ খাটের তলায় গুঁজড়ে দিই চোখের মণিতে সেই মেয়েমানুষ বলেছিলি কেন চলুন পালাই বলতে তো পারতিস ভালোবাসি চল্লো ভাগমভাগ কেটে পড়ি তুই তো সারা গায়ে শুক্ররস মেখে কোটি সন্তানদের হাওয়ায় উড়িয়েছিলিস তাই বলে শ্রেষ্ঠত্বের প্রত্যয়ই পশ্বাচার, বীরাচার পেরিয়ে ক্ষমতা থাকলে শুধু নিজের কাজে লাগাও ফড়িং সেজে মানুষ কাঁদে না সর্বনাশ হয়ে গেছে ওগুলো কুমীরমুখো স্তাবক আমার মাকে সারা জীবন কুড়িজনের সংসারে চাকরানির খাটুনি খাটতে হয়েছিল তবু বাড়ির বাইরে ল্যাংটো রক্তমাখা এই ছুরি কেন রাগ পুষে রাখতে হয় নয়তো কীসের মানুষ ক্রোধ ফাটা মাথা নিয়ে ধ্বংসের স্তূপে বসে গলা টিপে ক্যাওড়া দলে সপাটে কেলেঙ্কারি লাগাটা বেড়ে যায় বাহ ! বাহ ! বৈধ না অবৈধ কোন বেবাক মরদানগির আওতায় লুচ্চাদের লজ্জা দুরকম মনের আর দেহের মোক্ষম অস্ত্র মাননীয় প্রেমের ভাটিখানা থেকে বুকে ভুঁকে দাও তারুণ্যমেলায় বমচিকাবম দে রদ্দা কানের পাশে খিঁচকে রঙ্গভরা বঙ্গলোকের সরল মিষ্টি হাসির পাকাপাকি শক থেরাপি কোলে বসতে চায় সবুজ মরীচিকা হতবাক খিল্লির গুঞ্জরণ ছিল গাড়িত্থে নাইমা গেছি আর জ্যাম ছাইড়া চুল ছিঁড়তে মুঞ্চায় উদ্বেগাকুল সারাজীবন একই বাড়িতে থাকলে পড়শিরা মাথায় হাগবে কেননা গোরুদের একবার সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয় যে ষাঁড় শ্রেণীর কোন বিশেষ প্রতিনিধি তাদের প্রতিনিধিত্ব করবে আর যৌবনের বন্ধুদের মতন বাঁশ করবে দাও হুড়কো হুমহুনা
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা: দুই
নিবেদিত : হামিদা বানু বেগম, হুমায়ূন এর স্ত্রী এবং আকবর এর মা ,‘মরিয়ম মাকানি’
এই মেয়েমানুষ অ্যাসিড খেয়ে মরেছিলিস কেন বলতে তো পারতিস ভালোবাসি তোকে ভালোবাসি বিকল্প যুবতী পাসনি বলে ব্যাপারটাকে মনে করছিস প্রেম আমাদের সৌভাগ্য যে অন্যদের ঘেন্না করার মতন আনন্দ হয় না খসে পড়া জিভগুলো পড়ে আছে মাঝ রাস্তায় রাতের রস চেটেছিল তারা রীতিমতো জীবন্ত মহীরুহ আমার ঘাড়ে একুশটা মাথা চিরকাল যতো ভাবে ততো মরে সিঙ্গেল বাপরে বাথরুমের দেয়ালে তীব্র ধিক্কার পরিণতি যে যৌবনের বন্ধুরা জোচ্চোর পকেটমার মিথ্যাবাদী হবেই যতোই উপকার করো হায় পৃথিবীর সমস্ত সঙ্গীতযন্ত্র থেকে রক্ত ঝরে পড়ছে ভালবাসায় সে কেন গোসল কইরা চুল দিলো ঝাড়া বিছানায় শুয়ে শুয়ে প্রেমিকার পুরোনো প্রেমপত্র ড্যাঙ ড্যাঙ করে তার হাত থেকে আত্মঘাতী লাল সেলাম কমরেড বুদ্ধিজীবী আর রসগোল্লার ফারাক মগজ অপারেশনের সময় করোটি খুলে রাখা অপারেশনের পরেও নজর রাখার জন্য অনেক দিন যা ছবি আঁকতে সাহায্য করে তিনি যখন লেখেন এক অজানিত ঘাগরাচোলির শরীর জুড়ে নুপুরের মতন কিন্নরে বাজে ঝুম বরাবর আর তিনি যেমন অভিমান, হায় অভিযোগ,মা, তুমি আমায় কঙ্কালরূপে জন্ম দিলে না কেন তোমাকে দেখার বাহানা মৃত্যুর সময়ে তোমাকে নতুন শাড়ি পরিয়েছিলুম লাল রঙের আমাকে দাহ করার সময়ে যে গানটা শুনবো তা মুদ্দোফরাসকে বলে রেখেছি নতুন ভর্তি হইলেন নাকি, মাছুম ভাই? ধ্যাৎ অবস্থা তো ক্ষত-বিক্ষত লালনীল বহুবিচিত্র হোমিওপ্যাথি ওষুধ প্রতিবন্ধকতাযুক্ত হিজড়ে কতোটা গুরুত্বপূর্ণ যে মেয়ে গর্ভসঞ্চারের ভয়ে মরে সে প্রেমিকা হবার অযোগ্য গিরগিটিপ্রতিম প্রেমিক ব্যাটা আরিব্বাস নুপুর বাজছে সামুদ্রিক ইবাদত কী কী হেরিলাম চক্ষু মুদিয়া তাল ঠুকিয়া উউউম্মম্মাহহহ
আঁভা গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : তিন
নিবেদিত : গুলবাদন বেগম, সম্রাট বাবরের কন্যা, হুমায়ুননামনার লেখিকা
এই মেয়েমানুষ বলেছিলিস কেন তোর ইউটেরাস নেই বলতে তো পারতিস ভালোবাসি তোমাকে ভালো বাসি কবিই জানে যে ভাষা হলো প্রাণীর বিকার ভদ্দরলোক দেখলেই তার সামনে পাগলের মতন নাচুন যেন পোঁদে ঘা হিংসাশ্রয়ী ভালোবাসায় নীল ছন্দ চেতনার রঙে আলোকিত পাড়ার ছিঁচকে মাস্তান সব কয়টা দেশে গাধারাই সংখ্যাগরিষ্ঠ জিতলেই খচ্চরে পালটে যায় জয় জওয়ানি এটা কি সত্যি?? ছেলে যখন পেন্সিল চিবাতো কুঞ্জবনের বাঘ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খরপরশা নূপুরের মহিমায় স্বরচিত নিমডাল ভেঙে গভীরভাবে বগলদাবা করে ল্যাজ নাড়ানোর ধরন ধারনের আভাসটুকু নেই এক জঘন্য ও ভাষাহীন স্বীকারে দ্বিধা নেই তো কান্নাকাটি করলে শাড়ি পরা কমে গেছে গুণবাচক চাঁদ উঠলে অনৈসর্গিক জগৎ সিদ্ধ করে খাবো ঘণ্টাধ্বনি শান্তি বজায় রেখেই হওড়ি আমাক ল্যাপের নিচে শুয়াই রাইখা পিডা বানাইবার নাগছে, আবার খাইবার নাইগা আমাক পাঁচটো দিয়্যাও গেছে পিডা গুলান খুব ফাইন নাগছে খাইতে। সব কয়ডো খাইয়া তাই তামশা করবার নাইগছি বুঝছ্যাও? ইরে বেতিরবেত,এত কতা কিল্লাই কস,খাইদাই মুতি আই হুতি থাক,তাবিজ তুবিজ লাইগদোনো। এলা আংগোরে ঘুমাতি দে,রাইত বারোটা বাজে বানু উউউম্মম্মাহহ উউউউম্মম্মাহ উউউউউম্মাহ
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা: চার
নিবেদিত: খানজাদা বেগম তিমুরিড রাজকন্যা এবং দ্বিতীয় উমর শায়খ মির্জার বড় মেয়ে
এই মেয়েমানুষ দশপাতার চিঠিতে কান্নাকাটি না করে এক লাইনে বলতে পারতিস তোশোক নিয়ে ঘাসের আড়ালে চলো আমার অতীত পচা মড়ায় ঠাশা আজকাল তাদের মাংসে পোকা ধরেছে এই যে দেখছেন নখের কোনায় পিত্ত ফাটিয়ে ফাঁক করা ছাড়া কীই বা আছে কাঁদো কাঁদো আদুরে গলায় নৈরাত্ম-ভাবনাই ঝ্যাম কিলবিলে পোকা কী দুর্গন্ধ বহুত লম্বা হাত থাকলেই হলো আমি কি খার খেয়ে বসে আছি মায়ের হাতের ডিম ঝুরি আবার বাজুবন্ধ অকৃত্রিম লটকালাম ! ছায়া ব্যস্ত হয়ে গেলে যে কায়া দৃশ্যমান হয় তা আদতে মৃতদেহে করা-ই যায় ভালোবাসার ও থাকে জুরাসিক যুগের শেষ দিকে এক শ্বাসরুদ্ধকর এক্সপায়ারি ডেট বানচোদ সংখ্যাগরিষ্ঠরাই নির্ণয় নেয় কী ভালো আর কী খারাপ ধর্ম হোক জাত হোক গায়ের চামড়া হোক দল হোক যতটা অবিশ্রান্ত হ্যাংলামি আদুরে প্রথমোক্ত ঘরাণার ঘরের বউরা দুপুরে আমার ভেতর, যেন চিরবিরহী ম্যাড়ম্যাড়ে ওই তেলে দ্রবীভূত সোনা দিয়া বান্ধানো পদযুগলে বাঃ ,খুউউব ইচ্ছা হইতেসে, খুব খুউউউউউব! কিন্তু দেখার সাহস হইতেসে না পুরুষ চোখ আগে মুখে, বুকে, নিতম্বে....অনবদ্য ইত্যাদি ইত্যাদি রাজনৈতিক পতাকার মতন ক্ষত আর নেই এতটাই বেপরোয়া পুদুচেরির খুদে মুরগি হুহুহু হিহিহি হাহাহা হোহোহো, তিনটি মাত্রাই রুদ্ধ র্যাম্পাট কেলিয়েছে ষড়যন্ত্রের গন্ধ পিরথিবি ছাইড়া চইলা যামু উউউউম্মাহহহ
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : পাঁচ
নিবেদিত: বেগা বেগম , সম্রাট হুমায়ূনের প্রথম স্ত্রী
এই মেয়েমানুষ বললি তোর ইউটেরাস নেই বলতে তো পারতিস চলুন কোনো দায়-ফায় ঝক্কিঝামেলা নেই কালো আফ্রিকান স্কার্টপরা বেশ্যা হাতে সিগারেটের ছ্যাঁকা দিয়ে মার্কা মেরে রাখলো মনে হলো অন্ধকারে অন্ধকার চুষছি বুকে পাঁঠার রক্ত মাখিয়ে রেখেছে এই নাও পুঁজির পূঁজ খাও পাও চাও দাও লাও বুড়ো বয়সে বেঁচে থাকার আশ্রয় হলো জীবনকে পাগলাগারদে পালটে ফেলা কেউ পছন্দ করছে মানেই বিপদ এলো বলে ঘাড় হেঁট করে বংশানুক্রমিক কালো রঙের ফোঁস ফোঁস টাকা মানেই তো অন্যের ঘাড়ে চাপিয়ে নিজের হাত হুইস্কিতে ধুয়ে ফেলুন বারো দিনের স্বামী ভয়ের যে কারণ আওয়াজ দেন ঢেঁকি গিলতে যদি হয় বাসনার দাম শাব্বাস লজ্জাবতী লজ্জানন্দ একই আনাচে কানাচে দুর্গা, বাসন্তী, ধর্মঠাকুর, রাস, ক্ষেত্রপাল, তোর্সা, তিস্তা, মহানন্দা হাট-বাট নগর ছাড়িয়ে ফসলবিহীনঠিক ঠিক ঠিক বিপদসংকুল ডেঙ্গু নেগেটিভ ছিরিঘর থেকেবেরিয়েই দু গরস খেয়ে তারপর ব্লাড ক্যান্সারে ভেজে খাইখেজুরের রস হাত ঘুরিয়ে অনেক নাড়ু পচা-নোঙরা খঞ্জ-খোজা ফিরে ওইটারে ধরমু আত্মাকে অধিগত করে দাড়ি রাখিছে হালায় আচ্ছে দিন আবার সাদা সাদা দাড়ি চরম বালখিল্য ও বাপ রে কী সুন্দর মুগ্ধ হয়ে হুজুরের নিদান নাম শুনে চমকে চুমু খেলে ঈশ্বরে বিশ্বাস করুন ঈশ্বরে বিশ্বাস করুন বলে বলে চরস ফোঁকার নেশা ধরিয়ে দিলে গো এখন ফুসফুসময় ঈশ্বরে ঈশ্বরে ছয়লাপ ওয়াশরুমে ভালোবাসা কতোটা কাল্পনিক উউউম্মম্মাহহ উউম্মাহহহ
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা: ছয়
নিবেদিত: রাধিয়াহ বিনতে ইলতুৎমিশ বা রাজিয়া সুলতানা দিল্লি সুলতানির সম্রাজ্ঞী শাসক
কার মাথায় হিসি করছেন খেয়াল করার দরকার নেই প্রেম কইরা বিয়া করার পর গিরগিটির রং বদল ঝনঝন গুণ মানেই হিসির যোগ্যশব্দ শুরু উনি আগুনে পোড়াতেন গাঁজা একদিকে হাঁস-মুরগি,গরু-ছাগল অতএব কেন অমাবস্যার রাতে একটা ঢোঁড়াসাপ ক্যারিশমা দিয়ে উঁকি দিতে চায় তার বালও তোমারে পুছে না জানো খুনসুটি চোখে জল প্রার্থনাময় মিশকালো টেস্টটিউব বেবির বাপ কেডা ? কন ! হাবড়িজাবড়ি হ্যারিকেন ও বাঁশ ডালভাতে ভেসে থাকা আর সঙ্গে ভাগাড়ের মাংসও আছে যোনির ভেতর সাকশান যন্ত্র ঢুকিয়ে হেলতে হেলতে টলে গ্যাছে যে মতাদর্শ লাল ধুলো সর্বাঙ্গে মরিচঝা্রির কাদায় অফবিট লোকেশনে পা গণতন্ত্রের নাড়ি জেগে উঠলো নষ্ট হয়ে যাওয়া কীট অসহ্য চুপচাপ কাঁদতে থাকি নষ্ট হওয়ার স্বাধীনতা উইরা যখন খেলই না, বইতে থাকে দুধকুসুম্বা নদী…চুমু ও সঙ্গম যোগ্য কোনো রমণীর উম্মাহ হায় একাকীত্ব ভাল্লাগে অথচ স্বমেহনের মশলা নেই অমর হবার পেছনে ছুটছে ভাগ্যক্রমে কোটিকোটি শুক্রকীটের মধ্যে থেকে ওই বানচোদই সাঁতারে প্রথম হয়েছিল
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা: সাত
নিবেদিত: বিবি করিমা, আফরিকার ক্রিতদাস ও অহমদনগরের সুলতানের মন্ত্রী মালিক অম্বরের স্ত্রী
তোমরা জানো আমি দুশ্চরিত্র লম্পট অয়ি গজদন্তমিনারবাসিনী আমি নখ বাড়তে দিই না জানি তুই করাল দানবী সঙ্গমের পরই দাঁড়িয়ে ধুয়ে নিবি তক্ষুনি ওহো কতো হাজার লোকের মদ খেয়ে নর্দমায় গড়াগড়ি দেবার জন্য প্রতিভা দরকার পোঁদে কুলুপ এঁটে কারেন্ট চলে গেল মুন্ডু নেই পরিচয় নাই কিন্তু মগজকে উন্মাদ হতে হবে নয়তো প্রতিভা বা দিতেন জনাকীর্ণ আদালতে মধুচাকের গান প্রভাতিল বিভাবরী, উত্তরিলা রাজ-ঋষি আমাগো চুলবুল পাণ্ডে আই লাব্বিউ, উনি এসেছিলেন চুপিচুপি অ্যানাইস নিনের ‘ডেলটা অব মার্স’ জমির দালালেরাও আস্তাবলবন্দী করে মাথা নামিয়ে ভীষণ কাঁদবে,ভাল কাউরে পান নাই নাহি আরে-ভাই যোনি মেইলা দেখলে হৈইআ মৌবনে যৌবনের সাম-দাম-দন্ড-ভেদ নীতির উলুঝুলুকুলু মেধাবী এবং ভারী সাজুগুজু কী হাহাকার গো! মাথা গরম হয়ে গেছিলো একটা ঘূর্ণি, শারীরিক উত্তেজনা জুড়ে ওরে নিয়াই মোরা তো মজা করতেছি খাওয়া তো উছিলা খাইয়া কী রাইখা বল তোরা দিতে পারবি? সাদা দাড়ি রাখার জন্য একাকীত্বকে জাস্টিফাই করবেন রবিঠাকুরের দাদু !
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : আট
নিবেদিত : গুলচেহরা বেগম (গুলশীরা বা গুলশারা নামেও পরিচিত ) বাবরের মেয়ে, হুমায়ূনের বোন
দার্শনিকতা হলো ভয় পাওয়ার আরেকটি উপায় নিছক কাপুরুষতায় বিশ্বাস করা ছাড়া অন্য কোথাও পৌঁছে দেবে না ।প্রি-ওয়েডিং ও পোস্ট-ওয়েডিং কাঠের পুতুলের সাহিত্য উৎসবে নাইট শিফটের শ্মশানে যাবার পালতোলা নৌকো ধৈর্যের বাঁধ কখনো হারানো সময়ে পারলৌকিক হাসি হাসি মুখ করাটা রাত দুটোয় অসম্মানজনক অসম্ভব মিথ্যে বাঙাল বুড়ি? কেন গো সোনা মইজা যায় ভাইসা যায় কাক-ডাকা বিকেলে হস্তমৈথুনের দৃশ্য এত জুসি স্যান্ডুইচ মনে শান্তি নেই তাঁকে কেন সমাহিত করার পহলে দর্শনধারী ভালো থাকবেন সদাহাসিমুখ কাকিমার আনন্দ অভিসার খিকখিক এক কিল মারব চিন্তাহীন ভাসাইতেছেন গণ্ডোলা, আপ্নার মনে লাগে নাই দোলা বোঝা যাইতেছে লোকদেখানো ভুজুংভাজুং কাঁপছি শূন্য জ্বরে সুখ কী? সুখ হচ্ছে সবচাইতে উদাসীন মৌচাক। আর কষ্টের কথা বলি যদি, কষ্ট দেয়ার বা পাবার জন্য সুখের গভীরতর পরিমাপের আকাঙ্খা দরজার সামনে মূর্তির মত দাঁড় করিয়ে রাখতে হয়। এটুকুই জানি জীবন। একরত্তি কম বা বেশি নয়। আন্তর্নক্ষত্রলোক বিনিময়যোগ্য মদের সাথে পকোড়া থেকেই সত্য কাহারে কয় তা মগজ বলে না যৌবনে যেকোনো নগ্ন যুবতীকে জড়িয়ে ধরো দেহের নির্দেশ পাবে আজ বড়ো নোনতা সংসারের উৎসন্নে যাবার জন্য উউম্মাহহহহহ
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা: নয়
নিবেদিত: মহাম বেগম বা মাহিম বেগম যার অর্থ “আমার চাঁদ” ,বাবরের তৃতীয় স্ত্রী
আঁতেলদের চারটেই হাত রাজনীতির লাল পশ্চাদ্দেশ তলে তলে এসব আর কাক বসবে না বোঝো !!! মা কম্যুনিস্ট, বাপ গেরুয়া, প্রথম ধূমকেতু বাহ উস্তাদ বাহ সাদা লোম ভালোবাসার মাত্রা শিউরে ওঠা কান্ডজ্ঞানহীন নরম চাই রোমকূপের শয়তান এর কারখানা তোমার কি ওফ কুদরত গুটিকয় মুগ্ধ জলপরি হওয়ার ট্রায়াল যদি পোলা-মাইয়ার ইস্কুলের খরচ চলাই — তাইলে বুড়া সোয়ামী রাখুম কন কুথায়? এহকদিন এহকটা লাং রাখুম ! বাহ্! অসাধারণ গোয়েন্দা সংস্থার আঁতুড় ঘরে কুলাঙ্গারদের টাটকা বুনো উল্লাসের ঘেমো পাগলের উন্মেষ ঘটে কতো পারফিউম, লিপস্টিক, চিকেনচাউ বিরিয়ানি কষা খবরদারির ঘরমুখো বিরোধ ছিঃ এই সমস্ত পচা গণতন্ত্রের ধুয়ো খুব দ্রুত বর্তমানে ভীতিপ্রদ বিজ্ঞবীচি লোকজন ঝাঁপের ঘুলঘুলি খুলে ঝগড়ালি ভাড়া কথা দিয়া গেলা বন্ধুরেএএএএএ বিপ্লব ফিরা আইলা না ঢ্যামনা শক্তি, আসে বিরক্তি নিজ যকৃত বেচে,কেমনে মারিব রাষ্ট্রের পাঁকে আপন জাঙিয়া কেচে ? কত বিপ্লব বিছানা কাঁপানো সকালে খতম মুতিয়া, এই তো সময় খাড়া হও লোম নচেৎ মানুষ বলবে চু-তি-য়া...উউউম্মম্মাহহহ উউউম্মাহহহহ
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : দশ
নিবেদিত: আইসান দৌলত বেগম ,কুতলুগ নিগার খানুমের মা, সম্রাট বাবরের ঠাকুমা
মাথায় প্লাস্টারের ওপর ডাক্তার লিখে দিয়েছেন,'হাড় নেই, চাপ দিবেন না'। খুলির হাড় নেই। যৌবনের জোঁক ছাড়ালেও যাবে না হাড়ে ব্যথা না হওয়া পর্যন্ত অনুরাগী ওয়াকিঙ স্টিক হাতে সাহিত্য স্পার্ম ব্যাঙ্ক থেকে শুক্রাণু নিয়ে তোমাদের নিজস্ব মালভূমি খুব ক্লান্ত ? প্রবল সন্দিগ্ধ চিত্তে জেলজুলুম, এইডস, গনোরিয়া, সিফিলিস, ডেঙ্গু প্রজাপতি-ঋষি স্মৃতির উদ্দেশে বিক্রিয়া ঘটাতে মাতৃগর্ভ হইতে নিষ্ক্রান্ত ক্ষিদে পেলে চণ্ড-মন্ত্রগুপ্তি অনুসারে কানাঘুষা শুরু হইছে এমন অপকর্ম অশ্লীল থ্রেট কুকুরের কামশাস্ত্র আঁশবটিতে কুচিকুচি মায়ের শাড়ি খুলেই গায়ে ঘি মাখাতে হয়েছিল ছেলেটা বাঁচুক কারণ কী? আয় চুমু নিয়ে যা ; সবচেয়ে দুরূহ কর্ম দাঁত মাজা হয়নি এখনও লম্বা লম্বা বোলচাল কি ঠুনকো কেউ পাপ পাপ বাপ বলে কিছু নেই আছে শুয়োরের বাচ্চা বলেছেন মনোরঞ্জন নেতারি বিদ্রোহে বিপ্লবে লুচ্চা লাফাঙ্গা আড্ডায় আলোর ভিত্রে লড়ি নিয়ে ডুইক্কা যাইতে মুঞ্চায়, প্যাঁচ খেয়ে দ্যাখো কান্ড ! সেরা দিলে ওস্তাদ তুমি জগতের কলাবিবিদের দাওতো বলতেসিলাম, ছাগল আর স্ট্রাগল জীবনে আসবেই, পাগল হওয়া যাবে না...উউম্মাম্মাহহহ
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা: এগারো
নিবেদিত : সালভাদোর দোমিঙ্গো ফেলিপি জেসিন্তো দালি ই দোমেনেখ, ১ম মার্কুইস দ্য দালি দ্য পুবোল
মাধবীলতা ? নিজেকে ভালোবাসতে হলে চোখ বন্ধ করে কানের খোলবের করার মতন আনন্দ আর নেই ;না নেই, সত্যি নেই গো। কেবল তালা নয়, ছাতা, টর্চ, লাইটার, হ্যারিকেন, পেট্রোম্যাক্স সারাই করতেন। থিম কী হচ্ছে গো দিদি? তাই এত নাম ডাক-ওরে বাপরে বাপ! সমস্ত দিক দেখছেন….যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে। যেসব নারীরা পার্টি করে, প্রেমিকা হিসাবে তারা ভাল হয় পুরো জীবন, যৌবন থিয়েটারকে দিয়ে দেন। না দিদি তুমি একটু ভুল বল্লে ; প্রেমিকার বুকে মিল্ক পাউডার মাখাবে, বুঝলে? ইঁদুর মামা আমার দাঁতটা নাও,তোমার দাঁতটা দাও। আলতা নুপূর রাঙা পা দেখিলে মনে মনে গান গাই আমি, চরণ চাটিতে দিও গো আমারে…দু’চারটে ভাবনা বৈ তো নয়।চাঁদমামা টিপ দেয়,এবং ইঁদুর মামা দাঁত দেয় লটারি কইরা ছাইড়া দ্যান দু’একজন বাচাল না থাকলে আসর তেমন জমে না। তোরে সামনে পেলে তোর নুনু কাটা আছে কিনা আমি তাহা জনসম্মুখে চেক করব, শালা মালুর বাচ্ছা নাস্তিক ; মালটা থাকে কোথায়? নিজস্বতা বেঁচে থাকুক। উঃ দারুণ, কি একটা অসাধারণ ব্যাপার…প্রবল ক্যালানি খেয়ে ছত্রভঙ্গ একশো বছরের বৃদ্ধের মতোই ধুঁকছে সে।দরং জিলার ঢেকিয়াজুলী থানার বরছলা মৌজার আলিশিঙা গাঁও । মিথ্যে করেও “হ্যাঁ ” বলো…শাক দিয়েও মাছ ঢাকে। বলেন তো শাক কোনটা মাছ কী কী? আমি প্রেমের গান গেয়ে ফিরে যাচ্ছি ; খুব চাপা ভায়োলেন্স ; গরীব মানুষরা ভালো উকিল পাবে কি করে? যৌথ আয়ু জুড়ে যাক জীবনে। কলকাতায় হোটেলে বিউটিপার্লার নেই, আরেব্বাহ্! আনন্দের খবর। আপনার টাকে নতুন টিকি ।তিনি তাঁর স্বামীর নামে আকাদেমিতে বাৎসরিক খানাপিনার ব্যবস্থা করেছেন। ছিঃ, এরা থিয়েটার করে! এদের জন্য একদলা মধু ছাড়া কিছু নেই! তোমাকে ল্যাদনার মাঠে , পাঁচ বিঘায় ছেড়ে এলে আলপথ চিনে শহর ফিরতে পারবে না কোনদিন, মুই খান বাড়ির মাইয়া,কইয়া রাখলাম ; সুদেষ্ণা’র লগে ব-ফলাহান না লাগাদেসি অহানৌ ভাগ্য আহান৷ম্যালা সুন্দর । উনি যে লুটেরা পুঁজিপতি এটা বুঝলাম অক্ষতযোনি সস্তায় আলকাতরা খায় ! ওই মহিলা আর কোপ দেয়া খুনীদের মধ্যে পার্থক্য যৌনতার। সম্পর্ক টিকে গেলে ভালো নয়তো যে পরিস্থিতির জন্য লদকালদকি ; মুহূর্তের মধ্যে পাঁচ তরতাজা যুবকের নিথরদেহ মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। এক মাঝবয়সী মাসীমা চাইনি আমার কোনও রকম স্মৃতি তোমার পাশ থেকে উঁকি মারুক ! হুমমমম । আম্মা ফাইড্ডাফাডি লাগতিসো ;মাঝেমাঝেই পাক্ষিক ঝোলা থেকে কুমিরছানা বের করে দেয়া হয় , তাতে ক্ষেত্রফলের হেরফের হয় । প্রবল ক্যালানি খেয়ে ছত্রভঙ্গ, না বসতেই জানিয়ে দিয়েছেন একছেলে ও এক মেয়ে । দুটি কিস্তিতে দিলে ভাল হোতো, দারুন লাগলো দিদি আর আমি শালা খুচরো দিয়ে দিতে পারলে বাঁচি। সেটা মনের ভেতর সন্দেহের এমন রস ঢুকিয়ে দেয় যে ফিরে এলে আগের মতো ধুতুরোর আঠা থাকে না ; শালা ছ’সাতটা বিয়ে, ইনি না কী গুরু ? এর পাছায় তিন লাথি মারলে অনেক পুণ্যি হবে ! ‘সাহিত্য’ হয়ে উঠতে হবে, তার কোনও ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। মধ্যমেধার মাঝারিয়ানার পঙ্ককুণ্ডে লঘু আচরণ নিজগুণে ক্ষমা করবেন,আছি, নছি, সর্বমঙ্গলা, দিব্য প্রতিভাতে !! নো পার্কিং জোনে ইন্দ্ররাজ্য মেয়েদের পিরিয়ড হওয়ার মত নিজস্ব বিষয় এটা? খোলাবুকে টুপটাপ চুমু পড়তে থাকে আলুলায়িতা জীবনের ! কাঁকডা়য় কামডে় দিতে পারে ! ভোলে-ও-.ভোলে……!! প্রেম করার সময়ে বীর্যে লেড,কপার-অক্সাইড আর লিথিয়াম এর মতো নিষিদ্ধ কেমিক্যাল চেক করে নেবেন ; এটা মিথ্যা সেটা কোন আজরাইল কইসে ?লাটাগুড়ি জংগলের মাঝ হঠাৎ তীব্র আওয়াজে ট্রেন দড়িয়ে গেলো। লাইনের উপর তিনটি হাতি।চালকের তৎপরতায় হাতি ওর পুরুষাঙ্গ ঠুসে মেঝেতে চিৎ করে ফেলে আমাদের ডিফারেন্সিয়াল ক্যালকুলাস থেকে সম্মোহন –সমস্তটা শেখাতে চেয়েছে, তারা রেপিস্ট রেপিস্টই হয়। কিতা অইল শরীলে ? লিটল রেড রাইডিং হুড।আগ্নেয়গিরিটিও চেনা আমার, ওর লাভায় হাত রেপিস্টরা ধর্ষক, বাবা নয়,ছেলে নয়,বন্ধু নয়,স্বামী নয়..সে ধর্ষক…বিকৃতকাম রঙিন-দাড়ি সেলিব্রিটির কদর্য রূপ…আপনার হয়ে গেলে জানাবেন…উফ থামো না।
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : বারো
নিবেদিত : পাবলো দিয়েগো জোসে ফ্রান্সিসকো দে পলা হুয়ান নেপোমেসেইনো মারিয়া দে লস রেমেদিয়োস সিপ্রিয়ানো দে লা সান্টাসিমা ত্রিনিদাদ রুইজ ও পিকাসো
লাৎ খেয়েও যারা বদলায় না তারা মহান হয় যা কিছু অসমাপ্ত কুশ্রী, হেলাচ্ছ্যেদা স্বরূপ তাকে কেবল কল্পনার ফাঁসি কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত কোন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেইলেন না।ওমা গো এই ভর দুপুরে কি যে শুনলাম,উফফফ আমার হাসি থামিও না কিন্তু হিসু আটকে দাও, রাস্তায় হয়ে গেলে মান সম্মান পুরো চুচুচুচু হয়ে যাবে, জাম্বুবান প্লিজ হেল্প মি কেন যে শুনলাম, হাসতে হাসতে পেট থেকে বাইরায় এই হীরক রাজার দেশ, অসম্ভব বলে কিচ্ছু নাই। কুন্ডলনী শক্তি জাগ্রত তোমার নামের প্রভু বিস্তার এমনইসব রন্ধ্রপথে ঢুকে জানান দিচ্ছে নিয়মের বসবাস –সরিয়ে দাও, এটাই মায়া যত নষ্টের গোড়া নতুন কাউকে ঘরে আনো। এমনই তা শক্তিশালী, কাল-কালাতীত খোলা চোখে মোহ পাপ বাপকেও ছাড়ে না । তার সেই কল্যাণ রূপকে আমি দেখি। এই বিরাট স্বত্বাকে আমার অনুভবে স্পর্শ করি এই সকল স্বত্বার আত্মীয় সম্বন্ধের ঐক্যতত্ত্ব ক্ষুধার্ত চোখে ইজেল লাগাতে চায়, খাবার দেওয়ার কথা ভাবে না। নবজাগরণ নিয়ে অনেক ভিন্ন মত আছে, কারা বদলালো? আমরা নিজেরা ? নাকি প্রযুক্তি, শশুর, জামাই, বউমা, ওদের ভাতের বদলে ছাই বেড়ে দাও,”আজা সনম মধুর ভোট ব্যাংক ছিল ঝাণ্ডা-ডাণ্ডা” ; মা-কে এখনও স্বাভাবিক করতে পারিনি । বুঝি, এই হারানোটা ভাষায় বোঝালে বীরানে মে ভি আ জায়েগি বহার যবনবিদ্বেষী যে ছেলেটার সাথে তুমি আমি ভুলে বেড়াই আজ তার বউএর ঝামেলা হলো তুমুল, কোথায় সে? দুজনেই দুজনকে কষিয়ে হসন্ত ছাড়া আনন্দ হয় ! !থাপ্পড় মারলো। রাস্তায় ঘোরালো ঘনীভূত নির্যাস নিশুতি থমথম কিতা করতাম? কেউ জানলে বাতাও ;তারপর ছেলেটি হাতেপায়ে ধরে ক্ষমা চেয়ে ঘুমোতে গেল,পাপ বাপকেও ছাড়ে না । ইহা কেমন বস্তু? মান্যজন আলোকপাত করিলে এ অজ্ঞের কিছু সুবিধে হয় ; স্ত্রী লিপস্টিক মেখে সুইসাইড করেছে। আলস্য ছাড়া পুরুষের জীবন অর্থহীন ।
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : তেরো
নিবেদিত : ডোনাটিয়েন আলফোঁসে ফ্রাঁসোয়া মার্কুইস ডি সাদে
লেখা বিক্রি করছে আর নিজেকে বলছে শ্রমিক আরে তুই গিয়ে মাম্মি ঠাম্মি জেম্মি কাম্মি পিম্মি ভুতচতুর্দশীর রাতে এসেছিলেন কিন্তু সৌন্দর্য ভোজ্য হওয়া উচিত, নাহলে কুকুরের চুমু ভীষণ শক্তিদায়ক বলকারক ল্যাজ নাড়ানোতে বিলীন হয় সব রাগ অভিমান দেখতে তোমার বেশ কামভাব আশ্বিন মাসের শুক্লা ষষ্ঠীর দিন রাম কল্পারম্ভ করেন তাঁর শুভ করে প্রস্ফুটিত পদ্মকুসুম; পদ্মবনেই তাঁর বসতি বলি ওহে সোনার হরিণ শিকারী সব পুরুষের উদ্দেশ্যে এক অথচ সব পুরুষ খারাপ নয় ; যাঁরা বালবাজারি করেন তাঁদের উদ্দেশ্যে বলো হরি হরিবোল সব পুরুষকে এক ক্যাটাগরির মধ্যে ফেলতে চাই না আপনের সব লেখায় মত কুয়েশ্চন মার্ক থাকে ক্যা??? আয়..! ভয়ে পালাচ্ছিস কেনো..? হালার পো প্রকাশিত লেখাজোখা টুকটাক পড়ি, শুনে অনেকে প্রিয় লেখিকার বুকের কোমরের মাপ জানতে চান সুন্দুরিরা অনেকেই ক্ষুণ্ণ হন, তাঁদের প্রতিষ্ঠানের তালিকার সাথে মেলেনি বলে উদীয়মান, রাগী, তরুণ বুদ্ধিজীবী হলে মনঃক্ষুণ্ণের মাত্রা বেশী সাহস থাকে সামনে আয়..! তোর হাবভাব এর সামনে আমার নাম রাখা হয়েছে “প্রেমিক”। ওঁ ক্রীং কাল্ল্যৈ নমঃ আরাত্রিকম্ সমর্পয়ামি। বেশ ভালোই পাইসে আপনেরে তাই না? বাপ, দাদা, তোমার বাবার আত্মার শান্তি কামনা করছি. মা কালী গতকাল রাতে ভক্তের দেয়া ক্রিমওয়ালা বিস্কুটে কবিতার অন্ত্যমিল গুলো মনে রাখার মতো পুঙপুঙাপুঙ-পুঙ টিংটিঙাটিঙ-টিঙ, তখন দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ঘুমিয়ে পড়ি বাপরে এই অবস্থা কোলকাতায়? আদিভূতা সনাতনী, শূন্যরূপা শশীভালী, ব্রহ্মাণ্ড ছিল না যখন মুণ্ডমালা কোথায় পেলি ?
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা: চোদ্দ
নিবেদিত : জন উইলমোট, রচেস্টার এর দ্বিতীয় আর্ল
মানুষ ভূমিষ্ঠ হয় না কেবল জানোয়াররা হয় গাজী পিড়ায় বইসা বউয়ের দিকে চাইয়া রইছে, আঁচলের এক কোনা ভাল্লাগে দেখতে বন্যায় বাড়ি তলিয়ে যাচ্ছে শহরকে খেয়ে ফেলছে আগ্নেয়গিরি বোমায় ছিৎরে যাচ্ছে শখানেক মানুষের হাড়মাংসের টুকরোটাকরা দাঁতে চাইপা ধইরা চুলা ঠেলতাছে সে হুর হুর হ্যাট হ্যাট, কক্ষনো না, চলচ্চিত্র নির্মাতা এখন হোটেলবয়। আমার চিরযুবক প্রেমিক মলয় রায়চৌধুরীকে অনেক আদর, প্রনাম শ্রদ্ধা।লাভ ইউ। কোথায় যে ছিটকে পড়তাম কে জানে! আর পাদলে লাগলে গাড়ি উল্টে যেত। ঘটনার কথা মনে পইড়া যায় এমন কঠিন সত্য কথা তুমি কেমন করিয়া বলিলে, লাবণ্য ? গাজীমিয়ার আবার প্রোপজাল ও পেয়েছি তার স্কুল-ব্যাগে খুব যত্ন করে লুকিয়ে রাখত শুঁয়োপোকা। ড্রইংরুম টি বেশ, ভালো লাগলো ; ফুটে একটা টুল পেতে চা বিক্রি করুন, কাজে লজ্জা নেই, বেকার হয়ে থাকা এই কারণেই আমি ষাঁড় হতে হতেও আল্টিমেটলি লজ্জার; গুজবমারানিদের কাজ দেখেন! পরচর্চা কী পাপ নয়? আজকে এক গুজবমারানি বললো ‘ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের সচিব হিন্দু’। , ঠোঁটে ঠোঁট ঢুকিয়ে চুমু খেতে, আমি অবাক হয়ে জিগাইলামঃ তাতে কি? ধর্ম মন্ত্রনালয়ে হিন্দু থাকলে সমস্যা কি? না ধর্ম মন্ত্রী বা সচিব কেউ হিন্দু নন। কার্ত্তিকেয়ং মহাভাগং ময়ুরোপরিসংস্থিতম্। কেবল নোলা থাকলেই হবে? এ ঘোর রজনী মেঘের ঘটা, কেমনে আইলা বাটে? তপ্তকাঞ্চনবর্ণাভং শক্তিহস্তং বরপ্রদম্। এই ইশারা ইঙ্গিত এর চক্করে অনেক অঘটন ঘটে। এখন বোল্ড চলছে। এর পর কিছু কিছু রান আউটও হবে।দ্বিভুজং শক্রহন্তারং নানালঙ্কারভূষিতম্। আমার খুব জ্বলে যখন তুই প্রসন্নবদনং দেবং কুমারং পুত্রদায়কম্।।কি যে করি, উফফ মালাশাড়ি পইরা পাখী বইয়া রইছে খাটের মইদ্দেখানে, দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে আধঘন্টা একই রহম বহা আপনারাও আসুন মানুষের সাথে মানুষ কবির সাথে কবি শেষ সময়েও আমরা থাকবো একই মাটিতে আচানক বড় বড় চোখ তুইলা কয়….. চোখের নীরবতার ভাষাও কেউ পড়েনি। বুঝতেও চায় নি।বাহঃ ,বনপলাশীর পদাবলী তারা শুধুই বিস্ফারিত চোখে দেখছিল, আমার স্তনযুগল। একথায় ছেলে বা মেয়ে কারুর ভড়কানো উচিত নয় দেখছিল আর ভাবছিল, উফ্ আর একটু, আর একটু প্লিজ। মাতালদের ঐ ভাঁটিশালায় নটিনী আজ বীণাপাণি। এত সুকৌশলে এবং এত ধান্দাবাজির সঙ্গে করা হয়েছে যে ভাবলে লুঙ্গি খুলে যায় মা মাগো তুমি কোথায় মা মাকালীকে কেউ বা আবার মনে মনে ভেবেছেন, এত কালো বুক ! আমি অবশ্য কুমুদ ; আহা, কী খারাপ লাগল? আমি এমনই খারাপ মাগি.. অপ্রিয়বাদি, সত্যটা বলে দিই.. কিছুসংখ্যক পুরুষ ছবিটা দেখে যৌনাঙ্গ শক্ত করে কল্পনায় মলেস্ট করে কমেন্ট করে, খেউড় ওড়ায় এগুলো ঠিক? ইয়ে বলছিলাম কি, পুজো এসে গেলো আমি এখনও উইন্ডো শপিং এ আটকে আছি এ সমাজ কি আমায় মেনে নেবে ? মিষ্টি খাওয়ার সুযোগ দাও নি ; তার পরেও তোমার ঘুম পায়? ধন্য তুমি ! হু হু দাদা, ওই জন্য তো আমি অরিজিনাল আর এক পিস, দ্বিতীয় পিস ভগাদা বানায় নি ! কোন বাজারেই বড় ইলিশ প্রায় নেই বললেই চলে। “যা জরুরি তা হ’ল বিভ্রান্তি ছড়িয়ে দেওয়া, এটি দূর করা নয়। উরিব্বাস বেম্ভতালুর বদলে থুতনি দিয়ে শিখা বেরোচ্ছে কি ব্যাপার ভোলে-ও-ভোলে…ষন্ডটি যদি সোনার হাগা না হাগে তাহলে মালিকটি কি করবেন? ‘কাইট্টো না, কাইট্টো না, কাইট্টো না, নুনুডারে কাইট্টো…কেমনে মরিলি তুই?
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা: পনেরো
নিবেদিত : গালিব , মির্জা আসাদুল্লাহ বৈগ খান
ছায়া হাতড়ে গড়া মেয়েমানুষ কিন্তু চুলে গিয়ে আনন্দ বাড়িয়ে তোলে হ্যালো মরণ কাকু!’ বললেই হকচাকায়ে যাইতো সে– বিবি ভিন্নসত্তা হওয়ার কারনে যে উগ্র দাপুটেপনা ও নিপীড়ন পাহাড়ি নারীদের উপরে যে যৌন নিপীড়ন চলছে হেবিওয়েটদের ভর সইবার মতো দড়ি হতে হবে তো নেপথ্যে ফেরারিদের ওঠা বসা আর ভাবনার তবে জ্বালানো সম্ভব হলে তা আলো দেয় সুকুঞ্চিত কেশে রাই বাঁধিয়া কবরী, কুন্তলে বুকলমালা গুঞ্জরে ভ্রমরী। নাসার বেশর দোলে মারুত-হিল্লোলে, নবীন কোকিলা যেন আধ-আধ বোলে। আবেশে সখীর অঙ্গে অঙ্গ হেলাইয়া বৃন্দাবনে প্রবেশিল শ্যাম জয় দিয়া। এর জন্য সহায়তাও প্রয়োজন – তেল, সলতে, একটি শিখার উৎস। অর্থাৎ বহু সরঞ্জাম! একত্র করা। একত্র করতে না পারলে যে জীবন দুঃখের তা দুঃখেই তলিয়ে থাকে। জীবনের আনন্দ তখন কিসে? “বঁধুর পীরিতি আরতি দেখিয়া, মোর মনে হেন করে, কলঙ্কের ডালি মাথার করিয়া, অনল ভেজাই ঘরে। আপনার দুঃখ, সুখ করি মানে, আমার দুঃখের দুঃখী,ওঁ বিশ্বকর্মন্ মহাভাগ সুচিত্রকর্মকারক্ ।বিশ্বকৃৎ বিশ্বধৃক্ ত্বঞ্চ রসনামানদণ্ডধৃক্ দেখে সেই আনন্দের উৎস খুঁজি। আচ্ছা, গল্প না বাস্তবতা, বাস্তবতা নাকি কল্পনা, কল্পগন্ধম তার শেষ হয়ে গেছে খাওয়া আদমের প্রাণ তাই তার হাতে থত্থর কাঁপে কুয়াশার রাতে…নীলিমা খাতুন কুয়াশার নিচে ছুরিতে দিচ্ছে শান আর আমি ভয়ে, আর শীৎকারে ডেকে উঠি, বিবিজান। দুই. কে? পুপ্পু? ওহ… যম- মানুষে টানাটানি, শেষে যম পালালো নিজের কালো মোষটাকে নিয়ে !! সিমু?ম্যাডাম, আপনি এই সূক্ষ অনুভূতির ছোঁয়ার যে মাদকতার প্রচুর শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে যা বর্তমানে মোটামুটি সম্প্রদায়ের মতে অশ্লীল, বৃত্তে এই জাতীয় শব্দ রয়েছে গতানুগতিক চিন্তাধারা, হিন্দি সাম্রাজ্যবাদ এর বোড়ে ছিল পুরুষ “দেয়” নারী “নেয়” তার মন্তর শুনুন ওঁ ব্রাং ব্রীং ব্রৌং সঃ মলয়ং নমঃ ওঁ এং স্ত্রীং শ্রীং মলয়ঃ নমঃ ওঁ হ্রাং কোং ডং গ্রহনায়ায় মলয়ং কোনো পেনিট্রেটিভ পাওয়ার পুরুষত্বের প্রতীক সেটা লাঙল দিয়ে দৈনন্দিন ব্যবহারে লেখক এই শব্দগুলি ব্যবহার করেছেন কারণ তিনি বিশ্বাস করেছিলেন ; সন্ন্যাস নেওয়ার পরে বৈরাগী ধরার স্টেজে আছি। এটা অসুর না হয়ে গ্ৰীক দেবতা হয়ে গেছে তাঁর চিত্রায়নের জন্য তাদের চরিত্রের প্রয়োজন ছিল। জনগণ এই জাতীয় কথা বলে প্রয়োজন হয় না এবং অন্যরা আরও স্বচ্ছ হতে পারে, ভাল স্বাদের জন্য …তারপর আমরা একদিন সেই পুরাতন মানুষটার ডাক নামে নতুন কাউকে ডাকতে শুরু করি! বাকস্বাধীনতার কি কোনও স্বাধীনতা থাকতে হবে যদি একজন সত্যিকারের দানব হয় তার চিকিৎসা করা এবং তার নিজস্ব চিন্তাভাবনা এবং ধারণাগুলি প্রকাশের অনুমতির বিভ্রাট ঘটলেও তিনি তা অবগত নন এমনটা নাও হতে পারে । দেখা দে মা কোতোয়ালির রাইফেলঘরে দেখা দে দেখা দে…আলবাল লাগে পদ্ধতিগুলো শুরু থেকেই।
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা: ষোলো
নিবেদিত : জর্জ গর্ডন বাইরন, ষষ্ঠ ব্যারন বায়রন
কে বলোতো তুমি? দেখি আবার ডাক দেও! আমরা তার কাছে না গিয়া খালি হাসতাম। মজার বিষয় হইলো আম্মুও ফোনে প্রথম দিকটায় কনফিউজ যাইতো, কার সাথে কথা বলতেছে সে। আরো অনেক ফোনালাপে আমরা দুইজনই অংশগ্রহণ করছি কিন্তু অপর প্রান্তের লোকগুলা বুঝতোনা। যাইহোক, ও সিমু, আমার বেস্ট ফ্রেন্ড, সাথে আমার খালাতো বোনও। আমাদের দুইজনের সবচাইতে পুরানো স্মৃতি হইলো হাগু বিষয়ক, আমরা তখন অনেক ছোটো, প্যানে বসে হাগু করতে পারি না। নানাভাই আমাদের জন্য দুই জোড়া ইট উঠানের শেষ প্রান্তে নিয়া সেট করে দিলো। বিশাল উঠানটা শেষ হইছে একটা ছোট্ট খালের পাশে গিয়া, সেই খালপাড়ে বইসাই আমরা দুইজন হাগু করতাম। খালের উপর কালভার্ট থেকে ফাজিল কতগুলা পোলাপান আমাদের হাগু নিয়া শ্লোগান দিতো– পুপু হাগু দিয়েছে লাল গু খেয়েছে। সিমু হাগু দিয়েছে লাল গু খেয়েছে। সোশ্যাল মানে কি? সামাজিক…এই আপনারা এখন সামাজিক ব্যাপারে উল্লসিত আচ্ছা আপনাদেরই কোনও বন্ধু যখন জকি আন্ডারওয়ার পড়ে ফেবুতে ছবি দেয়, তখন কোথায় হারিয়ে যায় আপনাদের পুরুষালি প্রতিবাদ? ওদের দেখে কিন্তু আমার জল খসে না.. বৃন্তে ফুলে ফোঁটে না। কাম বাসনা তৃপ্ত হয় না। বসন্ত তো বিলুপ্তপ্রায় নিঃসঙ্গতা নারীত্ব পূর্ণতা পায় না “আমারও স্বামী ছিল, তারই হাতের অগোছালো সোহাগে আমার ওই খাঁজ দেখা যাচ্ছে, আপনাদেরই সদোর ভাই। সেও শরীর এ যতদিন তার রস ফেলে আমাকে নিংড়েছে, ততদিন আমাকে তার নিচে চেপে নিষ্পেষণ করেছে, তারপর নতুন কচি ফুল পেতে চলে গেছে…তাতে কিন্তু কারুর একটাও কোঁকড়ানো বাল ছেঁড়া যায়নি । আর আমার এই বড় মাই(আপনাদের ভাষায়) দেখে আপনাদের প্যান্ট ফেটে যাচ্ছে।”আজ আমার সাজানো সাজঘরে কালো আঁধারিদাগ ।আমার ভ্রমণ আমাকে ইউরোপ এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ নিয়ে এসেছিল এবং আমিও ছিলাম ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ তৈরি করেছে যে বিশ্বের এক ঝলক। আমি যা দেখেছিলাম তা কী হবে তা পূর্বরূপ ছিল লালসার অভিশপ্ত দিন।হিন্দু ধর্মের সূর্য লাল বাবুর কন্ঠে গরু কোরবানির গান শুনুন এতো আন্তরিকতা, এতো ভালোবাসা আজকাল খুব বেশি দেখা যায় না। আনন্দে,কবিতায়, আড্ডায় ভেসে গিয়েছিলাম সেদিনের সন্ধ্যেতে নাক খুঁটতে শুরু করেন। একাগ্রতার সাথে তিনি নাক খুঁটে যাচ্ছেন।আপনি সঙ্গে আছেন তো ? এজন্য আমি আপনাকে বিউটিফুল দিদি বলি।কত সুন্দর লিখলেন।দারুন বললে ভুল বলা হবে।এটি ফাটাফাটির পর্যায়ে চলে গেল। প্রেমিকার বিভ্রান্তিকে ভালোবাসতে গিয়েছিলিস শালা বুঝতে পারলাম না
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা: সতেরো
নিবেদিত : স্যামুয়েল ল্যাংহর্নে ক্লেমেন্স , মার্ক টোয়েন,
প্রত্যেক মানুষের প্রার্থনা প্রত্যাশা থাকে নিজের সংসার নিয়ে।কিন্তু বিধাতার পৈশাচিক উল্লাস অহংকারী সিঁদুরের ভারে লেপটে যাওয়া সধবা কপাল আমার আমার একলা চলার পথে আমার লড়াই এ আমি একা কেউ আমার সাথে নেই ।আমি একা আমার সন্তানকে বুকে আঁকড়ে বেঁচে আছি।লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি।”অনেক ‘ভদ্র’ মেয়ে নাকি আমার ছবি দেখে লজ্জিত, আচ্ছা লজ্জা তখন আসে না? যখন রাস্তার ধারে কোনো অবলা অসহায় নারীর বুকে পোঁদে কাপড় থাকে না অর্ধ নগ্ন বা ন্যাংটো শরীরে মাইগুলো ঝোলে তখন অশ্লীল দেখতে লাগে না তখন কী নিজের ব্লাউজ বা শাড়ি খুলে অসহায় মানুষগুলোর গায়ে পড়িয়ে দেন । পাশে থেকে তাদের লজ্জা নিবারণ করেন ? শিক্ষিত সমাজের ভণ্ডামির জন্যেই নিম্নবর্গের এই উঞ্ছবৃত্তি “আ্যাসিড ছুঁড়ে দেওয়া হাতটা দানবের সিঁদুর পরানো হাতটা দেবতার আ্যাসিড অথবা সিঁদুর যাই হোক, মেয়েটা কিন্তু জেনে গেছে হাতদুটো আসলে পুরুষের। আপনারাই তো গালাগালি দেন, খানকি মাগি,রেন্ডি মাগি চুদমারানির বেটি । অর্থাৎ খানকি কে চরম ঘেন্না করেন?রূঢ় সত্য তা নয়.. পরিস্থিতি সুযোগ পেলে খানকিকেও চুদবেন, খারীকেও। আর আমার বুকের কাপড় নেই বলে দরদে যৌনাঙ্গ খাঁড়া হয়ে উঠেছে ঠাকুরের যেমন নামভাব হত, ষোলটি শাঁসে একাকার অমৃত তফাত একটাই তোমার লিংগ দিয়ে সাদা সাদা ফেনা বেরোয় ঠাকুরের বেরতো না। অথবা বেরতো। আমরা জানতে পারিনি। যতটা জানি অমৃতসমান ঠাকুর উলংগ। নির্ভার নিঃসংকোচ দণ্ড। আর মা? নগ্নজবা মহাকালীর নির্লজ্জ যোনি।‘পাঁচ রুপাইয়া বারা আনা’ ওই ৫ টাকা ৭৫ পয়সা নিয়ে ক্যান্টিনে যেতেন সেই সিকি আধুলির হিসাবে মজে যায় দেশ। হাহাহাহা হাহাহাহা হাহাহাহা হাহাহাহা হাহাহাহা হাহাহাহা আই লাভ স্টুপিডিটি !! তারপর বললো পাতা হ্যায় আন্টি হামারা ছয়গো বিবি হ্যায়। আমি বললাম কঅআটাআআআ? আমার চক্ষু চড়ক গাছ। আমি একটা বিয়েই সামলাতে পারছি না, ছেড়ে দে মা কেঁদে বাচি অবস্থা। এ আবার ছটা বিয়ে! একদিন সাজগোজের গ্রুপে দেখি একজন লাইভে ব্লাউজ দেখাচ্ছে। দেখাতে দেখাতেই বাঁহাতের তর্জনী কানে ঢুকিয়ে ঘুরিয়ে এনে নাকের কাছে রেখে শুঁকে ডানহাতে ধরে থাকা ব্লাউজটায় হাত বুলিয়ে আবার বলতে শুরু করল, দ্যাখো, এই ব্লাউজটা পেয়ে যাচ্ছ মাত্র চারশো নব্বই টাকায়, শিপিং আলাদা। তারপর আগা মাথা এবং আগা মাথার মাঝখানেও যখন কিছুই বুঝি না এই বয়সে পদস্খলন ভাল নয় ওঁ নমামি ফুসলানং দেবীং মুর্গিকরস্হ দিগম্বরীম্ । মার্জন্যা পূর্ণকুম্ভাটাকা জলং তাপশান্ত্যৈ ক্ষিপন্তীম্ ।। দিগবস্ত্রাং ঝাণ্ডানং শূর্পাং পার্টি করিন্তাম ত্রিনেত্রাম্ বিস্ফোটাদ্যুগ্রতাপ প্রশমনকরীং চলছে চলুক ও বিষ দৌড়ে নামো-রে, বিষ দৌড়ে নামো-রে, কালিয়া কালনাগের বিষ দৌড়ে নামো-রে তেরো থেকে উনিশ বছর বয়সে জীবনের প্রেমের মহাপ্রলয় ঘটে।বিশ্বাস করো দেইখা কাইন্দা ফেলসি। আমি এই ইট পাথরে আর থাকতে চাই না দি। আমাকে এইখানে ফেলে দিয়ে আসো…..
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা: আঠারো
নিবেদিত : কঁতে দে লৎরাম্যামঁ ইসিদোরে লুসিয়েন দুকাসে
কালো জলে কুচলা তলে, গ্রামের ছেলের নিজের বিষয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়ার মানসিকতা এখনও হয় নাই। “খুলে রাখা ক্লিভেজের দিকে তাকালে” ; কবিতায় নায়ক নয়, মলয় রায়চৌধুরী এক খলনায়ক। গাণিতিক নির্দেশনায় প্রচন্ড দানবীয় তিনি হতাশ হন নীচু, কৃষ্ণ, মাটি তার অতল গভীরে ; ময়ূর বা ময়ূরী মধ্যে সাক্ষরতার হয়। মৃতদের মত অসাড় শরীরে তবে দিনশেষে আমাকে একাই লড়তে হয়েছে ;প্রতীক্ষায় থাকে তারা ; সকলের তো আর হ্যাংলা প্রবৃত্তি থাকে না। তাই না? অনেকেই দলবল মিলে শিল্পের ধ্বজা না উড়িয়ে ,একান্তে একক প্রচেষ্টায় সারা জীবন শিল্প সাধনা করে শেষে মনে মনে হতাশ হয়ে শেষে উন্মাদ পর্য্যন্ত হয়ে যান।এর মধ্যে ফৌজদারি আদালতে পাচারকারীদের বিচারসহ বিভিন্ন বিষয় উঠে এসেছে।’যে তোমার সহোদরা ; আর তুমি , লঘু – ডানা অরণ্যের পরী , সবুজ বিচের মধ্যে রক্ত গোষ্ঠী যাদের লাল পাতার উপর তুষারে ; গাইলাম তাই ঐ গানটাই ফের একবার, ‘হবে আর কী? সবাই আমাগে ভাইগ্যো। এরপর সবাই চাটি দেবে বোঝলা ও মোহনদা?’ সুখের সুরে ফের কাঁদালাম ঐ শিশুরে।‘হবে আর কী? সবাই আমাগে ভাইগ্যো। বিশুদ্ধ পাত্রে ফুটছে এবং বলছে :কোনো সুরমুখরিত স্থলে , অসংখ্য ছায়ার তলে । সহজিয়া পূর্ণ কণ্ঠে গেয়ে যাচ্ছো গ্রীষ্মের সঙ্গীত ৷ তারপর বললো পাতা হ্যায় আন্টি হামারা ছয়গো বিবি হ্যায়। আমি বললাম হাতের তালুতে দু-এক ফোঁটা জল নিয়ে নারী বশীকরণ কালী মন্ত্র: ওঁং হ্রিং হ্রিং রিং রিং কালী কালী স্বর্বশক্তি মহাকালী করালবদলি কুরু কুরু স্বাহা ;যে কেনো যুবতী মেয়েকে নিজের বশ্বে আনার কার্যকারী মন্ত্র: কঅআটাআআআ? আমার পোঁদ চড়ক গাছ। আমি একটা বিয়েই সামলাতে রাত জেগে চোখের কোলে কালি। তারপর যখন বউয়ের কাছে কানমলা খেয়ে বান্ধবীকে টা টা বাই বাই করে দিলো তখন জাস্ট না- মর্দ মনে হয়েছিল। ভাই, যখন বউকে বন্ধু শব্দের মানে বোঝাতে পারিস না তখন বন্ধুত্ব করতে যাওয়া কেন।তাছাড়া পরকীয়া কেনই বা করতে যাওয়া বাপু। তারপর নদী দিয়ে অনেক জল বয়ে গেছে।টাইগার জিন্দা হ্যায় দেখে সালমান খানকেও হাজার টন ইলিশ দিয়েছিনু দিদি ; সখি ভালবাসায় কারে কয়?আহা! দুর্দান্ত ওয়েদার।এই বৃষ্টিতে কোলকাতা ঘুরছি বাস্তবতা স্বপ্নের জগতের চেয়ে আরও বড় মায়া। রামপ্রসাদ একাই সকালের গাঁড় মেরে দিতে পারেন। লৌহপ্রাচীরে ছোট একটি ছিদ্র রেখে দেন।
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা: উনিশ
নিবেদিত: আবু আলী আল-হুসাইন ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে আল হাসান ইবনে আলী ইবনে সিনা
তার পাছা সত্যিই একটি পুরষ্কার ছিল – তার গায়ে হাত দিয়ে আমার ক্লান্তির সমস্ত হিমবাহ জুড়ে আমার জীবন আবার ফিরে এল বলে সদাগর কেন মোরে মারনাম আমার চাঁদবেনে ।। পৃথিবীটা হচ্ছে সব সম্ভবের রঙ্গমঞ্চ নাহি পরিচয় যারে ইহা কয় ভালোবাসা একটি মানবিক অনুভূতি এবং আবেগকেন্দ্রিক একটি অভিজ্ঞতা সর্বলোকে হাসে শুনে তবে আমরা প্রেমিক হিসাবে দেখা করি নি, শান্ত মেজাজে আরও প্রাণীর মতো, একটি ক্লিয়ারিংয়ে যোগ দিতে জঙ্গলের ট্র্যাক ধরে এসেছিলাম, আমরা সমান ছিলাম। সুতরাং আমরা প্রিলিমিনারি ছাড়াই প্রেম করেছি – আমি তার মধ্যে চুপ করে যাওয়ার আগে ত্রিশ সেকেন্ডও কেটে গেল না। আমার নিজের ওজনের সাথে মেলে ওঠার জন্য তার দেহের পৃথক চিট এবং বিচারের এক মাত্রায় সংগৃহীত তার জীবন – এই মুহুর্ত পর্যন্ত তার জীবন আমার নিজের সমান, ভাল থেকে ভাল, খারাপ থেকে খারাপ, আমার নিমজ্জিত দৃষ্টি যৌনতা অহঙ্কার থেকে মুক্তি বা তাড়াতাড়ি তাড়াহুড়া থেকে মুক্ত হয়েছিল এটি মেজাজে শীতল ছিল, যেন আমরা একটি চাঁদর মেঝেতে রাতে একা দীর্ঘ ধীর পড়াশোনায় দুজন পেশাদার নৃত্যশিল্পী। আমি অনুভব করেছি যে আমি চিরকাল যেতে পারব। তারপর বললো পাতা হ্যায় আন্টি হামারা ছয়গো বিবি হ্যায়। আমি বললাম কঅআটাআআআ? আমার চক্ষু বাঁশগাছ। আমি একটা বিয়েই সামলাতে পারছি না, ছেড়ে দে মা কেঁদে বাচি অবস্থা। এ আবার ছটা বিয়ে! অদ্ভূত ব্যপার।ছোট থেকেই দেখে আসছি যতোই দর্পণ বিসর্জন হয়ে যাক না কেন।দেখতে হলে খরচা আছে ভালবাসা এবং হারিয়ে যাওয়া ভাল আমি বিশ্বাস করি মুহূর্তটি নিকটেই আছে বলি ও সেজ বউ, শুনছো, তুমি আমাকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছো কিন্তু বাছা তোমার নাম না জানলে আমি নিই কিভাবে? আমার প্রেমিকের তিনজন বউ। আমার মা তার মেজ বউ। তারও নাম খুন্তিশ্বরী। আমি তার ছোট বউ, নাম বগলেশ্বরী তো জানোই বাছা। আমি নেতিধোপানি, নেতলসুন্দরী ইত্যাদি নামেও পরিচিত তা তোমাকে কী নামে ডাকবো বলতো? দানাওয়ালা গুড় ?
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : কুড়ি
নিবেদিত : আবদুল হাই, সাহির লুধিয়ানভি
বেশ্যাপাড়ায় দেখেছি, অন্যের কাছে, মহাবিশ্বটি শালীন বলে মনে হচ্ছে কারণ শালীন লোকেরা চোখের ঝাঁকুনি ফেলেছে।যে বোঝার সে ঈশারাতেই বুঝে যাবে, আর যে না বোঝার তার জন্য প্রাণ পাত করলেও বুঝবে না এ কারণেই তারা অশ্লীলতা ভয় পায়।সবাই ব্লাউজ ম্যাচিং করে শাড়ি কিনছে..অনাড়ম্বর, ভীরু মোরগের ডাকে বা স্টারি আকাশের নীচে যখন ঘুরে বেড়ায় তারা কখনই ভয় পায় না।ব্যার্থদের অভিজ্ঞতার পাল্লা বেশি ভারি। কংক্রিটের ভাগাড় হাড়-বেরুনো খেজুরগুলো এটা ব্রজবুলি, যার জন্ম মৈথিলি,ডাইনী যেন ঝামর-চুলো,তাছাড়া আমার বর নেই, গা শোঁকার যখন লোকটাই নেই তখন আর চাপ কিসের! নাচতে ছিল সন্ধ্যাগমে, কী এমন আছে শ্যামাসঙ্গীতে? একটা কি এই যে অন্নদামঙ্গলে ঈশ্বরী পাটনী অন্নপূর্ণার কাছ থেকে প্রার্থিত বর চাইলেন, লোক দেখে কি থমকে গেল, আমারও আছে। সে সময় তোরাই তো পাশে ছিলি।চিকেন পকোড়া দেখতে দারুণ হয়েছে তোর মধ্যে তো হৃদয় নেই।বারে বারে শুধু আঘাত করিয়া যাও তখনকার সেই গ্রেট ইস্টার্ন হোটেল। বহু আগেই কোটি কোটি লোক বিচি কান্দে তুলে সোনাগাছি অভিমুখে রওনা দিয়া দিতো৷ মাতলা নদী মাতাল হলে সব শেষ, এর জন্য পুরো সমাজদর্শনটাই কী দায়ী নয়?ক্লাস ক্যান্সেলের একটা পোস্ট দে,অথবা কাগের পটি আপনার মাথায় এসেও পড়তে পারে। সেটা আপনার ব্যাপার। সবাইকেই পাশে পাবি, জমজমাটে জাঁকিয়ে ক্রমে সাধারণভাবে, লোকেরা “দেহের আনন্দগুলি” কেবল এই শর্তে গন্ধ পায় যে তারা নির্বোধ।কেন ভয় লাগে? দিন দিন গুন্ডারাজকে তোল্লাই দিচ্ছে, আমেরিকা মুজাহিদিনদের তোল্লাই দিচ্ছে সবে সংবেদনশীল হতে হবে। তবে তোর বাংলাটা চমৎকার হয়েছে। পুরো ফ্যাব !! —-তুই সিরিয়াসলি প্রেগনেন্ট! যার বাচ্চা সে জানে ব্যাপারটা ?বাহ, বেশ ভাল খবর।জনপ্রিয় প্রসিদ্ধ কালোযাদুর শাআর তন্ত্রের কিতাব তেলেসমাতে শয়তান!!!ধুঁকছে পাঁজর, অসাড় আঙ্গুল, জ্বরের শরীর সামলে হামলে কবিতার ঘোড়া দাবড়ালে ; বাঙালি এইভাবে দিওয়ালি কাওয়ালিতে মেতে উঠেছে আমার ভাষা অত নরম মোলায়েম তো হবার নয়। আমাদের লজ্জা পাওয়া উচিত ভালোবাসা জন্মায় লোকটাকে দেখে তবে গৃহপালিত ষাঁড়, মহিষ, গরু ও ছাগলের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছিল আপদ কতগুলো জুটসে আমাগো পোড়া কপালে।এ হেন চরম কালচারাল পাড়ায় এটি অতিকথন। আমার গায়ের রং সত্যিই আমার পছন্দ না, কিন্তু মেকআপ করি না আর করতে পছন্দও করিনা সত্যি বলতে… আর নাচের সময় হালকা মেকআপ করলে ঝাড় খাই।ছি ওসব বলতে নেই। ওঁরা দেবদূত, আংকেল বয়সী এক ভদ্রলোক…
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা: একুশ
নিবেদিত : আল ওয়ালিদ ইবনে আবদুল মালিক বা প্রথম আল ওয়ালিদ
গো-পরব। ঐতিহ্য। পরম্পরা। গরুর পিঠে ছাপ দেওয়া হয়, স্নান করিয়ে। শরম দিয়েন না! যৌবন কালের লেখা। তখন কমিনিউষ্ট ছিলাম।তিথিআমি দেখি একটি কলস ভরা লোভ উবুড় হয়েছে. অনুযায়ী ভাইফোঁটার আগের দিন হয় এই পরব। গরুর পিঠে তেল দেওয়া হয়। শিং এ তেল হলুদ দেওয়া হয়।জিও বেটা..জিও গভীর শান্তির অনুভব হলো | জয় মা!নারী বশিকরন টোটকাঃ বশিকরণ টোটকা সবচাইতে সহজ এবং দ্রুত ফল দান কারী যেমন কোন মন্ত্র বা তন্ত্র প্র্য়োগ করলে যেমন ৭ দিনের সাধনা করলে শিরক দুই প্রকার: এক. শিরকে জলী, দুই. শিরকে খফী।ও দেহা তুরুত তুরুত ||ওয়ামিং কুল্লি দা-ঈই ইয়াশফীক।ওম শঙ্খম চক্রম জলুকমদধাদ অমৃত ঘাতাম চারু দারবি চতুরবিহসুক্ষ্মা স্বাচ্ছ এতি হৃদয় সুখ পরী বিলাসনম্ ।।মৌলিম আমজোজা নেট্রামকালাম ভোডোজো ভালংম কতি তাত বিলাশনচারু পিটম বড়ধামভন্দে ধনবন্তরিম তম নিখিলা গদা ভনমপ্রুধা দাবাগনি লিলাম ওয়ামিং শাররি হাসিদিন ইযা- হাসাদ। ওয়া শাররি কুল্লি যী “আঈন এই সময় সাধক পরীর গলায় গোলাপ ফুলের মালা দেবে। পরী মালা স্বীকার করলে সাধকের বশীভূত হবে এবং সাধকের আদেশ অনুসারে কাজ করবে। অতএব মন ঠিক রেখে, ধৈর্য্যশীল থেকে সাধককে কাজ করতে হবে।তোর চেহারা দেখলে তোকে কচি মনে হয় ঠিক কিন্তু মাথায় তাকালে আংকেলই মনে হয়… কথা কিলিয়ার কোন ভেজাল নাই..আমি কর্ম তে বিশ্বাস রাখি, টিট ফর ট্যাট, সেই কারণেই এটি শেয়ার করলাম, নইলে ওনাকে নিয়ে মাতামাতি করার মতো সময় আমার নেই অন্ধ ও নেশাগ্রস্ত মানুষের সংখ্যাধিক্য এদের শক্তিস্থল ; একদিন তো নরবলীও মানুষের চোখসহা ছিলো ! অপূর্ব অপূর্ব অপূর্ব পানি পড়া বৈধ। যেহেতু বরকত মিশ্রিত ফুঁক ও থুথু, সেহেতু তাতে আরোগ্য লাভের আশা করা যায় এবং তা আপত্তিকর নয়। একদিন বোলতার ঘরটা নজরে পড়ে গেল বাড়ির লোকজনের। তারা তখনই ঠিক করলো ঘরটা ভেঙে দিতে হবে। বোলতাকে বিশ্বাস করলে পূণ্য হয় কেঁচোকে বিশ্বাস করলে স্বর্গলাভ নিশ্চিত ইম্মা!!!! তুমি কবিতাও লিখতে পারো!!! কবে শিখলে গো!!!…শব্দ ব্রহ্ম, হরতালের রাতে চোদা চলবে বলেছে রাষ্ট্র
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : বাইশ
নিবেদিত : মীর কামার উদ্দিন খান সিদ্দিকী বায়াফান্দি, চিন কিলিচ খান, নিজাম-উল-মুলক
কোনো হারামজাদাকে ক্ষমা করব না পুড়তে পুড়তেও বাপ চোদ্দপুরুষকে গুয়ের নদীতে ফেলবো ও ভাই, ও ভাই! কার দোকানে কম দামে বিষ পাওয়া যাইবো, কন দেখি! খাইয়া মইরা যাই, ছ্যাঁচড়া এক দেশ নাম তার মায়ানমার, গুনে রেখো মাকড় বসতি…রোহিঙ্গা মাইরা বিদেশে তাড়ায় জেল হয় কবির, কবিতার! কী ওয়েদার! হুদাই প্রেম প্রেম লাগে। আমি তখন ক্লাস থ্রি। স্কুল ছুটি হয়ে গেল।আহা! কী দিলে মাইরি!! চাদরে বালিশে ইনসমনিয়া, প্রেমের কথা মনে হইলে মহাশ্মশানের ভৌতিক কোলাহলকে ডরের ঠ্যালায় জ্বর আইসা যায়।সাবধানের মার নেই।সত্যি।এরা ডিম পাড়ার মতো কবিতা পাড়ে। কই যাই ? তুমি খর আর ওদিকে দূষণ । রাবণ কতদূর ? যাকে বলে ডিফেন্স চেরা পাস । ফুকারিল রণতূর্য; প্রতিধ্বনি প্রভব দুন্দুভি, সাড়া দিল সমস্বরে; চমৎকৃত সুষিরে সুষিরে, আমরা খুব জঘন্য পরিণতির দিকে যাচ্ছি। সবাই শুধু রাজনীতিকে দোষ দিচ্ছে এটা যে আমার কতখানি পাওয়া! কি মিষ্টি লাগছে, আম্মেরা কতাগুলা হোনলে বেমালা উপকার পাইবেন ;আত্মস্থ! খুব সুন্দর ছবি, দিদি! বেহেশ্তের সরঞ্জামের ফিরিস্তি বানাতে গিয়ে কেতাবের কথা ভোলেন নি আত্মাপুড়িয়ে ‘যোনিকেশরে’একদিন নিয়ে যাইয়েন মন্থিত হতে পারে অমৃতযোগ প্লিজ এক্ষুনি করে ফেলুন ফোন কমরেড বন্ধের দিন চোদা চলবে না আরে।দারুণ ইন্টারেস্টিং তো।অধীর অপেক্ষার আগ্রহ থাকলো সুরকার ও গায়ক বাংলা মদ, বিড়ি, বোহেমিয়ানএকেই বলে ধামগুজারি ফেগ্রান্সি। লকড়বাগঘা দেখো, প্রেম পাবে, ভামচওলা লওড়া,ওয়াও! গ্রেট যাকে বলে পাক্কা পাটনাইয়া বাঃ!! খুব ভালো লাগল। কাজ শুরু হয়নি । এই জুতোমেলায় হবে । অতিব্যস্ত সদাধাবমান পুরুষযাত্রীদের অনেকেই ছুটতে ছুটতেই যুবতীদের স্ট্যাচুগুলোয় মাইতে হাত বুলিয়ে নেন কোনো পীনোন্নত বুকে হাতের ভালোবাসা বেশি উজ্জ্বল! টাঁয় টাঁয় ফিসসসসসস….
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : তেইশ
নিবেদিত :নূর জীহান উর্ফ আল্লাহ রাকি ওসাই; মালিকা-ই-তারান্নুম
সত্যিই রে কেনো যে মনটা ছোঁয় !হট মামনী, পিরিয়ড কবি, কবি দাদার আবার স্বরূপে আবির্ভাব ! ধর্ষণ সাহিত্যিক, সূর্যের আলোর ছিটেয় মনোরম দেখাচ্ছে মেকাপ আর্টিস্ট,অভিযোগ করলে আমায় যথাযথ প্রমান দিতে হবে আমার কোথায় অসুবিধে। ফ্রাস্টেটেড ফড়িং,ভালোবাসা নিও ডিপ্রেসড চামচিকি,কোন নেতাদের খারাপ লাগে মাপ করবেন মেরুদন্ডহীন স্বভাবকবি, সিঙ্গুর নন্দীগ্রামের গনহত্যার প্রতিবাদে নিশ্চুপ থাকেন। কখন যে কার গনতান্ত্রিক রুচিশীল কাকিমা,সঠিক মূল্যায়ন দিন নারীর স্পর্শকাতর অঙ্গ নিয়ে কবিতা লিখেছেন। রাগ করব না কথা দিলাম ডাইল পাক করো রে, কাঁচামরিচ দিয়া, গুরুর কাছে লওগা মন্ত্র নির্জনে বসিয়া ; কী ভয়ঙ্কর! জিলাপির প্যাঁচ আরও ভূত চাই! কাঠিবাজ টিকটিকি,একে ভালোবাসবো, হ্যাট বয়ে গেছে তাই মাঝে মাঝে রাগ হয় পৃথিবীর বুকে সবাই সিঙ্গেল্৷ পরকীয়া প্রেম তাই ই হয়। আগে এসেছিলে একবার প্রেম=পিটুইটারির গেম, চোদনশিল্প।এইজন্য চাই স্ফুর্তি,চাই রঙধনু রংমহল খালি কার্টেসিটা দিলেই হইতো পুরাই সেলেব হইয়া যাইতাম লোল! তার চেয়েও বেশি হয় লজ্জা লাথখোর মাছি, প্লে বয়, মাংস সংকোচনের ফলে সৃষ্ট ট্রান্স, এমন কী, কী বলব, নিদারুন কাব্য বটে ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না তোরঙ্গটা শশুরবাড়িতে ফেলে এসেছি এই নাকি রাস্তার রঙ? মাজাকি? আমাকে নিয়ে যাও ওই রাস্তায়! শাক মানে কি?‘গিভ মি মোর’ কিংবা ‘লিভ লাইফ কিং সাইজ’। মাইনের পুরোটা নয় অনেকে বাড়তি টাকা পার্টির চাঁদা দিতে হয়েছে পাতা। কি পাতা? লাউপাতা,কচুপাতা ইত্যাদি ইত্যাদি!চট্টগ্রামের চাক্তাইর বিখ্যাত শুঁটকি পাট্টির একজন সনামধন্য মহিলা টিপতে চাইলে বাধা দেন না । অনেকক্ষণ তাকিয়ে রইলাম, কি অসাধারণ সুন্দর দিদি আপনাকে দেখতে অথচ পঞ্চাশ পেরোলেন ট্র্যাশ পাঠালে এমন অবস্থা তো হবেই তোমরা মানো আর নাই মানো দেশটা কিন্তু আগাইছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর স্ত্রী কুচুটেময়ীর খুব প্রিয় ছিল এই পারিজাত ফুল, সাজবার সময় তিনি রোজ একশো পারিজাতমঞ্জরী নাকে গুঁজতেন।কিন্তু এটাই কি যথেষ্ট? উঁহু! মনে তো হয়, না বড্ড কষ্ট হয় মানুষ কতটা পাল্টাতে পারে নিজেকে দেখলে অবাক লাগে।হা হা হা হা হা হা হা হা (একটি আট মাত্রার হাসি), ভালো লাগলো দি, তোমাকেও খুব মিষ্টি সোনপাপড়ি লাগছে।
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা: চব্বিশ
নিবেদিত : জলদস্যুদের রাজপুত্র ক্যাপ্টেন স্যামুয়েল বেল্লামি ওরফে ব্ল্যাক স্যাম
জেহাদের উদরে তোমার ক্ষুধা উত্তরপ্রদেশে যাকে বলে সেনাহা,সব মনখারাপের কান্না আসেনা, কিছু কিছু মনখারাপে বোবা হয়ে যেতে ইচ্ছে করে বিহারে তাকেই বলে অরিপন,ওড়িশায় ঝঙ্গতী,হা হা হা। হাসলাম,তবুও ভীষণ সত্যি মধ্যভারতে মণ্ডন,ভোলায় ট্রলারে নারীকে গণধর্ষণ হিমাচল আর হরিয়ানায় লিখনুয়া,তখন আপনাকে দারুণ লাগতো, আকর্ষণ করতে চুল চোখের কম্বিনেশনে গুজরাটে সাখিয়া,নিপুণ বুনে চলা।তবে কলিজায় লাগলো অশ্রু ও ঝরলো – লাল সেলাম কমরেড,তারপর জড়িয়ে ধরে চুমু খাই অনেকক্ষণ ধরে, সঙ্গে ঘনাদা। পরেরটা! করুণ এই আপনার চুলটা ঘেঁটে নাকে নাক ঘষি অসামান্য পান করুন এবার নাকের ময়লা ঢ্যাঁড়শ খেয়ে খেয়ে ঢ্যাঁড়শ হও অন্ধ্রের মুঙ্গলি,আমরা কান্না আগুনে স্নাত তামিলনাড়ু এবং কেরলে কোলম,আহা রে হত দরিদ্র উনি,আর তোমরা ওনাকে দয়া করো প্লিচ প্লিচ, মহারাষ্ট্রে বলে রঙ্গোলি,আমি কবার পামু না, তাই কেউ কয়া দিতেন কয়েকটা দোষ… বাংলা বলে আলপনা প্রেম, সেক্স, স্তন,শিশ্ন,যোনি, উষ্ণতা, চুল্লুঠেক,খুব ভালো লাগলো দিভাই… আদর নিও মার্ক্স মাথা গরম করিসনা,একরকম বিদ্রপাত্মক ভেংচির মাধ্যমে ব্যাপারটি উপস্থাপন করেছেন বলেই, এই দাবির বিস্ময়কর ঋতুকাল ,ঘৃনা, ভালোবাসা পাবেন দলে দলে যোগ দিন দালালি বা তেলবাজি করা ,ক্ষমতানশীন কবিদের চাটুকারিতা, চাষের কবি, চটকলের কবি, সোনাগাছির কবি পেশায় কসাই অসাধারণ! ভালোবাসা এদের উপর গজব নাজেল হইবেই হইবে শুধু লেখা? মঞ্চে দাপাদাপি। সেল্ফি….তবে এখন যাঁরা এমন কম্ম করছেন, তাঁরা কেউ নবীন যুবক নন ;ওই চলছে, যেমন দেশ তেমন সন্দেশ রুহের হায় বলে একটা কথা আছে এক সময় না এক সময় লাগবেই কি থাপ্পড় পাকা মাথা লেংটু । খুব খুব মনের কথা বলেছ গো ওনারে দেশে দাওয়াত দেন স্যানিটারি ন্যাপকিন ফ্রি যোনি দর্শনে সারাজীবনের সৌভাগ্য থ্যাংক ইউ আমার প্রথম প্রেমের কথা মনে পড়ে গেলো স্যার, কিলাইয়া হোতাইলে যেই কথা, হোতাইয়া কিলাইলে একই কথা শোভাযাত্রায় হিজড়েরা নাচে মৈথুন অথবা হাংরি চেতনায় মাথা ভরা জ্ঞান দিয়ে কী হবে যখন জগৎ চুম্বকের নিয়মে চলবে ! যাক! আমি শূন্য কাঠমোল্লা কারা? খাবে পোস্ত, হাগবে টোস্ট, অখাদ্য।বাল চলতেছে, চোখে দেখো না? অবশ্য দেখবা ক্যাম্নে তুমি তো অন্ধ!
আভাঁ গাদ ( Avant Garde ) কবিতা : পঁচিশ
নিবেদিত: আল-সুলতান আল-আজম ওয়াল খাকান আল-মুকাররম আবুল মুজাফফর মুহি উদ-দিন মুহাম্মদ আওরঙ্গজেব বাহাদুর আলমগীর বাদশা গাজী, পহেলা আলমগীর
তুই ভেটকাস ক্যান? আন কাতালাহ আমিরিল মুমিনিন ,টিশার্টের শারুখ কে আলতো করে আদর করে,উলটো দিকে হাঁটা লাগালো ইনিগেড়েচোদাবোকাচোদাহাম্মাহাম্মা আন্তরিক ভালোবাসা জানালাম।ক্ষেপি… মনটাকে নিয়ন্ত্রণে রাখ তুই তো বলিস জোরে কেঁদে নিতে.. গুমরে থাকিস না প্লিজ দাঁত ক্যালানো দেখে হেব্বি খচে গেছিলাম দাঁত ক্যালানোর কারণ ফোনের নাড়িভুঁড়ি খতিয়ে দেখছিলাম তোর এতো দুঃখ পায় কেন মেয়েদের দেখে আলোচনা কি কেবল রবীন্দ্রনাথ নিয়ে ?সাধু সাধু! আপন পারা যায় নাখালা-খালু থেকে শুরু পঁমফ্রেঁট তঁন্দুঁরিঁ আঁর কেঁএফসিঁ খাঁচ্ছিঁলাঁম বাহ! শিউলী, বকুল এর আকুল করা ঘ্রাণ পাই পরস্ত্রী কাতরতায় যেটা আমি অলরেডি করে নিয়েছি করে সিপাহী পর্যন্ত বেশিরভাগই স্বাদু আপনাদের মুখগুলো কমোড হবারও যোগ্য নয়।আমার মতন এমন জগৎ শেঠ ফতেহ চাঁদ কু-মনা, অর্থলোভী, লবঙ্গলতিকা বেয়াদব কবিতা মেরামত কোম্পানি লিমিটেড গ্রাম বাংলাকে তুমি নতুন করে চেনাবে লোকের ডাকাতির লাইসেন্স দিল কে কোনো চুদুরবুদুর ? হ্যাপি ছটপুজো বাঁটুল দি গ্রেট বা হাঁদা-ভোঁদাও ভুল বুঝো না কজন আর ভালোবাসে বলো,চিতল পেটির কালিয়া * নারকোল সর্ষের ইলিশ ভাপা * চালতার অম্বল ডেলোয় কেলো ফিল্মের শুটিংয়ে বুঝি!!!মনে হচ্ছিল স্বপ্ন দেখছি কোথায়? কার সাথে? হুনিয়া জবর হারউ ইলু আই লাভ ইউ এমন লেখো পাঠক টাসকি খাইয়া পড়ে যে যেতে চাইছে যেতে দাও। প্রেম নিজে স্বাধীন। মুক্ত।আলহামদুলিল্লাহ প্রবলেম কী কন তো? বহতা.! . উমফোটা লাগে! গুড়গুড় গুড়গুড় , ঢিসুউমমমমমমম দুগ্গা দুগ্গা ‘বাথরুমে কেউ আছে ? শুরু হয়েছে পুজোর জায়গার দখলদারি। কৌতুকাভিনয়ের স্বর্ণযুগ চলছে চলবে ২০৫০ পর্যন্ত আরে ছি ছি,এরকম বলিসনি সূর্য টা ডুবলো কী রাতে? মাথাখারাপ আমার অপরাধপ্রবণতা চোখের পাতা ভিজিয়ে দিলে আম্মু বলত পল্লী গানের আসরে না গেলে বেহেস্তের হুরি মিলবে না তৈমুর বংশে এ ঘটনা নতুন কিছু নয় বর্ণচোরা আম মারণ, উচ্চাটন, স্তম্ভন, পঞ্চোমকার সাধনা বাদ দিয়ে কবিতা হয় না রে খোকা আমার কথা মনে ফইল্লে রুমাল খুলি দেখিও। হেহেহে নজরে আসতে হবে না?
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : ছাব্বিশ
নিবেদিত : ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মাদ বিন বখতিয়ার খলজী, মুদামিরাত মিন জামিয়েত নালান্দা
সাধের দোতারা অল্প বয়সে মোরে করলি ঘর ছাড়া ব্রহ্মাধরশ্চতুর্বক্রশ্চতুর্ভুজঃ।ছুন ছুন ছুন ছুন ঝুমুর ঝুমুর নুপুর তা ধিন না কদাচিৎরক্তকমলে হংসারূঢ়ঃ কদাচন।ছুন ছুন ছুন ছুন লাউ এর আগা খাইলাম ডোগা গো খাইলাম আব্বু বাজার করে ফিরলে জিলাপি খুরমার সাথে কোনো কোনো দিন মিলতো এই বাতাসা তিনি একজন প্রফেট ধেত্তেরি আব্বু সবসময় আমার জন্য গুড়ের বাতাসা আনতো বাজে মন মিলেছে পাখনা থাইয়া থাইয়া তা ধিন তা ।বর্ণেন রক্তগৌরাঙ্গঃ প্রাংশুস্তুঙ্গাঙ্গ উন্নতঃ সাধের ময়না দুটো কৃষ্ণ কথা বল দুটো হরির কথা বল।কমণ্ডলুর্বামকরে স্রুবো হস্তে তু দক্ষিণে।হায় রে! ক্যাডার ছিল তারা সেই লাল বসন ফেলে দিয়ে গেরুয়া বসন পরিধান করে মুমূর্ষু পাখির অস্থির জীবন যুদ্ধপাওলি দামের ছত্রাকের সেই লিক হয়ে যাওয়া ভিডিওর কথা মনে আছে? দক্ষিণাধস্তথা মালা বামাধশ্চ তথা স্রুবঃ।ছুন ছুন ছুন ছুন হো থাইয়া থাইয়া তা ধিন আজ্যস্থালী বামপার্শ্বে বেদাঃ সর্বেহগ্রত স্থিতাঃ।স্বাদের লাউ বানাইলো মোরে হাউছ, হিরছ, শুভ, লোভ ডাকাইত চারিজন ছোট থেকেই অষ্টমী কিংবা নবমীতে যাই হুসাই, বুধাই, পারাদারে, করিয়া নিধন।তোরে দেহি ফরসা ফরসা লাগতাছে।রহস্য কি? মনারে, চারি ডাকাইত মিলি করিল লুণ্ঠন লালিমা পাল,ব্রাকেটে পুং দের তো দেখেনই,এখন মাও সে তুং কেও দেখা হলো রাজপন্থে বসি এবে জুড়িছ কান্দন। । নোয়াখালীতে আর নোয়াখাইল্লা নাই। সব চেইঞ্চ হই গেছে সাবিত্রী বামপার্শ্বস্থা দক্ষিণস্থা সরস্বতী। ছুন ছুন ছুন ছুন নাসর্বে চ ঋষয়োহ্যগ্রে কুর্যাদেভিশ্চ চিন্তনম।।আমায় ডুবাইলি রে, আমায় ভাসাইলি রে।লাও ঠ্যালা।ধুস ! শহরের ভুঁইফোঁড় বাবুয়ানির পেছনে দারুণ ব্যাপার ! ! ! শুভেচ্ছা রইলো বিশেষ ছাড় নাফা সর্বস্ব সমাজ জেঠু-দাদুদের সেনাইল টাকাকড়ি আর ভঁইফোড় নাতি-নাতনি হাকিমি ব্যবস্থা কেননা তুই তো তুইইইইই অষ্ট আঙ্গুল বাঁশের বাঁশি, মধ্যে মধ্যে ছেঁদা শুঁটকি মাছের পুষ্টিগুণ নাম ধরিয়া বাজায় বাঁশি, কলঙ্কিনী রাধা রুপ দেখিয়া ঘুম আসে না ইলিশ মাছের কাটা ভালো চিংড়ি মাছের টক শিবের প্রেমলিঙ্গে কিলো কিলো ছানা মাখানো সাত টাকাতে কিনবে লোকে গিলবে গবাগব সাথে কিছু হাহাকার, হায়হায়…তোর কচি পোনা বেচেবেচে হাটে বেচা হবে গো মরণোত্তর কাব্যদানে অঙ্গীকারবদ্ধ হোন কারো দিকে নজর লাগাস না খাঁটি পীরের মুরিদ হইলে যমে তারে সালাম দেয় পাঁচ শনি পায় মীনে শকুনি মাংস না খায় ঘৃণে।।
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা: সাতাশ
নিবেদিত: মুহাম্মদ বিন মুহাম্মদ তুগলক শাহজাদা ফখর মালিক জুনা খান
এক জড়গ্রস্ত বুড়োর দামী মদের গেলাসে চুমুক সত্যিই নগ্ন জাতপাত পেছন থেকে অস্ট্রিক, সামনে থেকে দ্রাবিড় কারো কারো বুকের মাপ ভোট-চিনীয় কারো আবার মিশ্র নীরবতার যুক্তি যা গভীর তথ্য বহন করে দর্শনশাস্ত্রের জননীকে এক কেজি খাসি ভেন্টিলেশনে রাখার খরচ দিতে হল রে সার্থকতম উপহার ভালোবাসা জানাই বিভিন্ন বিভঙ্গে ও হ্রস্ববাসে ওরে চলে যাই মহাকালের ডাকে “দড়ি-কলসী” সঙ্গেই রাখবি হ্যাঁ একদম গো তুই কী একটা বলতো? কেবলই সাবধানবাণী…সমাধানের কিছু উপায় আছে? নাকি.. কী কী কী সত্যি এবার বুঝলাম গুড শট দারুন দারুন দারুন দারুন দারুন দারুন দারুন দারুন দারুন দারুন দারুন দারুন দারুন দারুন দারুন দারুন ব্যাস কেল্লাফতে চুটিয়ে প্রেম করছি সখী লো রাগ ভাঙ্গানোর মতো কেউ নেই…তাই দেখানোর মতো ও কিছু নেই ….ভেতরে ভীষণ নাড়া দেয় আমারে নায়ে নিবা মাঝি কু এবং ক্যু শাসন কী উল্লাস তুমিও নিজের গা চুলকে ঘা এর দলে? দমবন্ধ জয় বাংলা দমবন্ধ আমি তোমায় রাতে বস, আপনের হাত তো দেখি নরমাল প্রতি মূহুর্তে বুঝে চলতে হয় লিখসেন…যদি লেইখা থাকেন একটু মিলিয়ে নেবেন প্লীজ চাল আর কাঁকর একে অপরের সমান প্রমাণ হয়ে গেছে বদের হাড্ডি এইটুকুই খুবই মুশকিল এত হাই পাঠাচ্ছেন হেল্লো পাঠাচ্ছেন দেখতেই টনটনিয়ে উঠলো খুনি ডাইনি গাঁড়াপোতার ফুটেজমূলক কমরেড অষ্টপ্রহর দাঁতের আলো দেখানো পার্টি নেশায় এই বাঁশ দেবার ফিকিরটা কার বাপু এক হাততোলা সাংসদ কিভাবে পুত্রবধূকে কব্জা করে রাখতে হয় আমি এখনো আশাবাদী তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে লাগুক লাগুক দেখে যাই তুগলক ভাইয়া একদম চেচাছোলা জিগাইল উত্তরে কইলাম অবধারণ অনুসরনে অভিব্যক্ত হউ হউ হতভম্ব লাগে কনকচাঁপার মত গায়ের রঙ ফুলটা জীবনে দেখেন নাই ক্যান ইনশাআল্লাহ আবার আসছি লাইভে আমার কি হবে….. তুমি কি এখোনো এনগেজ তুগলক ? ল্যাটামাছ পোড়া কালীকে উৎসর্গ করে ডাকাতি করতে বেরোতুম, মনে আছে ? সাইড হউন। কালবৈশাখী আইতাছে।
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : আঠাশ
নিবেদিত : সম্রাজ্ঞী তাইতাই ঊ জেটিয়ান: চীনা সাম্রাজ্যের একমাত্র নারী সম্রাট
তুই আবার লক্ষ্যও করস!তোরে কেমনে চিনে ? চোখে জল এসে যায় মার মার , পা ধর পা দুই একদিন স্নান না করলে কিছু হয় না ছলনাময়ী নারীর মতো।আগ্রহ জাগাবে কিন্তু ধরা সে দেবে না। সালামালাইকুম তাকে এতদিন কিভাবে ভালোবেসেছিলিস? আর রোজ স্নান করলেও গায়ে গন্ধ থাকে না এটাই বা কে বলেছে? আমার বিচিতে পদ্মাপাড়ের ইলিশ আছে এবং আরেকটা ব্যাপার হইলো আমি তোগো মুখোশধারী সুশীলতা রে চুদি না।আমার প্রিয় গানপাখি একই অভিজ্ঞতা, পাখি, হরিণ, কচ্ছপ, গন্ডার, হাতি,… বাইসন, বাঁদর দেখার আমার মতন এমন কু-মনা,অর্থলোভী,বেয়াদব একটা মেয়েকে এত ভালোবাসার কি আছে!!!আমরা অভিভাবকেরা বড্ড স্বার্থপর।রক্ত নিংড়ে পয়সা বের করে নিচ্ছেআমি রিলেটেড টপিক বাদ দিয়া বরং চোদায়া মুড়ি খা গা মাদারচোদের বাচ্চারা।যেইসব জিনিসের নাম লিখছোস, হাতকরা- মাংস ঈষৎ হাসিবে, শুনে না শুনিবে দে…না….মনের দুয়ার খুলে যাবে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ কৃষিকাজ ব্যাপারটা বড় রোমাঞ্চকর । রোয়া কিংবা কাটা। চু চেন তান ।আমি তৃপ্ত? সম্ভবত না। প্রেমিকের মতো ঠ্যাং নেই বৈরাগ্যশতকম দারুণ নেচেছ আত্মীয় ভেবেছি কমরেডদের তিনটি বিষয়ে সন্তোষ বিধেয়: নিজের পত্নীতে, ভোজনে এবং ধনে খবরটা শুনে খুব খারাপ লাগছে….হায় কপাল
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা: উনত্রিশ
নিবেদিত: অ্যাজটেক দেবতা হুইটজিলোপচিটলি (উচ্চারণ হুইট-জি-লো-পোচ-লি) বা ‘দক্ষিণের দুর্গাটুনটুনি’
ঘোড়াড্ডিম মানুষের প্রকৃতিগত অসুখ।ঋতুরক্তে মাখামাখি ? আহা ! নিজের নিজেরটা টাচ করিয়ে বেরিয়ে যান, পেছনের দিকে তাকাবেন না; নিজের নিজেরটা টাচ করলুম নিজস্ব উভয়ের জন্যই অনিরাপদ কিন্তু কেউ না কেউ তো জোর করে ঠোঁটে ঠোঁট ঢুকিয়ে চুমু খাক, একটু জেদ করুক, ঘ্যানঘ্যান করুক এটিই ডিপি হয় না কেনে? এবার মরলে জোৎস্না হব ভুঁইফোড় আমি’র অবাকপনা অশৌচ-এর সময় মনের ভাবনা নিংড়ে অপ্রত্যাশিত চুম্বন চরৈবেতি হ্যাচ আই মিন প্যাচ নাই এমন মানুষ হাতে গোনা দুই একজন, মুখে মিষ্টি টেনশনের চোটে পেটের ভাত চাল হয়ে যায় অন্তর্বাস বিষণ্ণতা আদ্যিকালের তেঁতুলগাছ। ছাগলের মত চেতনা একই সঙ্গে রহস্য, যৌনতা, রাজকীয়তা, ইতিহাস, ধর্মীয় আবেগ অন্তঅনুপ্রাস আছে আমি কোনও কালে সমৃদ্ধ আঁতেল ছিলাম না – ” অ্যাঁ ??? ক্কীঈঈঈ ” ???? আমরা আমাদের পিতৃপুরুষের উত্তরাধিকার নিয়ে জন্মাই, রেগোনা প্লিজ, নতুন বৌ….. শাঁখা সিঁদুর নেই…. গহীনে ডুব দেয়ার আগেই আমার শ্যাম বরন অপরুপ বন্ধু, তোর শাড়ী খোলা রুপ আমিও খুব ভালবাসি!থ্যাংকস দাদা আমার মেমরি কম অপরূপ শব্দঝংকারে বিমোহিত হই ঐতিহাসিক বস্তুবাদ থেকে তৈরি কবিতায় সাধু সাধু !আলহামদুলিল্লাহ। আমি খুশি। কিন্তু দেখিনা , আমি দেখি,পেট চেপে রাখি, কি হবে বলে বলে বলে রোজ রোজ রোজসুখ ভোগ করার কায়দা জানতেই আমার হাঁটুরা কব্বে থেকে আই-সি-ইউতে।
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা: ত্রিশ
নিবেদিত: ষোড়শ শতকের স্টুর্টগার্ট, ওয়ার্টেমবার্গের জার্মান ডাইনী ক্যাথারিনা কেপলার
শিল্পীদের বাচ্চারা ঢেঁড়শ পছন্দ করে খুব সম্ভব ঢেঁড়শ , করলা , পেঁপেঁ আর মরিচ কী কথা তাহার সাথে, ঢেঁড়শের সাথে? কারা এই প্রনম্য ঢেঁড়শ ?? অহন হরিণশিশু পাইবেন কই? হাতে বাংলা মদের খাম্বা বোতল ঠোঁটে তামুক পাতার বিড়ি নাই কাজ তো খই ভাজ….. আসামি দেশের বাইরে মারা গেছে শুধু নায়িকারা বিছানা ভিজিয়েছে তা নয় সাব্বাশ এই সমাজ কি আমায় মেনে নেবে..! যৌন পিপাসা শৃঙ্গারের সৌন্দর্য নিলে ডানা মেলে উড়াল দেবার পালা উফফফ, ভাবা যাচ্ছে না। চায়নার চিকন বুদ্ধিওয়ালারা ঠিকই টের পাইছে —এবার কে কাকে ট্রিট দেবে? নিজভুমে পরবাস… শুভ সকাল সখি আইলা না রাইতে ‘বডি’ বা ‘গতর’ খুব গুরুত্বপূর্ণ আমার দুজনকেই চাই, কিন্তু দুজনেরই বউ আছে। আমি তাই আর মি টু র ভয়ে ফ্লার্ট করতে পারছি না আব্বা বলেছিল, ইচ্ছা সর্বজনীন রেঁধে দিলো উল্কায়, তোর তবু চুলকায়…!!! যে লুকোয় সে হিপোক্রেট বেশি মদ খেলে পুরুষ পুরুষ থাকে না রে নেতিয়ে ন্যালবেলে হয়ে যায় আগামী বেশ ভয়ঙ্কর হতে চলেছে বাহ! রমণের নান্দনিক শিল্পকর্ম! প্রকৃত ঢেঁড়শ চূড়ান্ত রকমের স্বতন্ত্র তোরা খালি বুকটা খান খান কইরাই দিবি। এর চাইতে একটু প্রেম করলেও কাজে দিতো বেদ্দপের দল! একদম সত্যি কথা ; গভীর তন্ত্রীতে টান দিলে গো মামণি পুত্র সন্তানকে এখন ডাইনি আন্টির অধীনে ছাড়া যাবেনা শুধু ইনারলাইন পারমিট নয়,রাত্রি যাপনের জন্য রেজিস্ট্রিও করতে হবে। মাভৈ বলো হরি হরি বোল বেশীর ভাগই স্বার্থের প্রেম। রাজকুমার জঙ্গলে হাটতে থাকে। এসময় তার এক জানগুরুর সাথে দেখা হয় ধাঁধার উত্তর দিয়ে সে একটা করপোরেট ম্যাজিক কার্পেটে চেপে পৌছে যায় ডাইনির স্টক এক্সচেঞ্জে একবার ষাঁড় জিতছে তো আরেকবার ভাল্লুক
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : একত্রিশ
নিবেদিত: মেহের উন নিসা বেগম, উর্ফ ঘষেটি বেগম বিবি নওয়াজিস মুহম্মদ শাহমাত জঙ
এই মুড়াগাছার পুতুল টাইপের ডিভাইন মানবীরে তরা বদগুদনি কস , আপনারা এমন ক্যান? আপত্তিকর মাইয়া বলতাছস– ব্যাকসাইডে খাউজানি, বসতে পারতেসে না মনে হয় তরা হইছস কী দিয়া বাপু মাঝেমধ্যেই ডগিস্টাইল প্রিয় হয়ে ওঠে মানব কল্যাণের স্বার্থে জি-স্পটে অসাধারণ অসাধারণ আপনে এক্কান দুর্দান্ত মাল দিদি উনাদের বাইরেও ভালোবেসে সখী আপনি এত কিছু কেমনে দেহেন ? জয় হোক আহা!!! ভয় পান, ভয় পেতে শিখুন, ভয় পাওয়াটা দরকার, ভয়ে সিঁটিয়ে যান, সময় হয়েছে ভয় পাওয়ার শুয়োরের বাচ্চারা বলে মোম গলিয়ে লোম তোলা ও বউ একটু সইর্ষার ত্যাল দে, ধন্যবাদ ম্যাডাম ইসস এরকম ভালোবাসা দিতে পারা ও নিতে পারা মনভরে আনন্দ খ্যামা দে মা! বোকাচোদা যদি ভুল করে থাকি ক্ষমা করবেন। পররাষ্ট্রনীতি আকুতি কে উপেক্ষা আমার রাতে শোবার আগে খাউজানি এতো হইলে মলম লাগাইলে হয় ছোঁয়াছুঁয়ি করা দায়সারা চুমু খাওয়া ওই হুলুস্থুলু নারীকে যতটুকু করা যায় কাঁচকি মাছের ঝোল আর চচ্চড়ি আমলকি-জামলকি ফলের রস মাখিয়ে উন্মোচন হয়ে যাক ওই গামছা ডিকহেডেড ?????????? করে ক্যাম্নে ম্যান! মাদি না মদ্দা? ঘটনা কিতা রে? তোদের মা-বোনদের’কে চুদে খুন করে দেছে লাছ পাঠাচ্ছে ছেদিকে তোদের খাড়ায় না কেন রে ছূয়োরের দল। এর রহস্য অম্লান। শান্ত হয়ে দুজন দুজনের কথা কবে শুনবে উকুন ও খুসকি দূর করতে মাথায় খুল্লাম খুল্লা আগুন উইঠা যায় লণ্ড মেঁ কুছ জাদু হ্যায়, নয়ত তারাও সেটাই চাইছে আপন ইস চ্যুত মেঁ হামেশা ছূপা কর রাকখুঁ মেরি তকদির মেরে সাথ না দিয়া জালিম আপনাদের গোগায় অনেক কারেন্ট আরও একবার প্রণাম কেন গোওওওওওওওওওও? নিজেকে অপরাধী লাগে মাইরি আমাদের ছিটেবেড়ার ঘরে জেলখানা মাতৃগর্ভের মতো প্রেমিকের লিঙ্গ এবং প্রেমিকার বুক, কইষ্যা ধইরা দেখেন নাই রিক্সায়, বাসে কিছুই করেন নাই? মাক্কলী ! ভালোবাসা ভালোবাসা এত পোজ জানো তুমি পুরোহিতদের বর্জন করাই ভালো…ডাস্টবিনের পচা গন্ধ ব্বেরুচ্ছে এই সমাজে মাক্কালী মাল্লক্ষ্মী জোর লাগাও হেইও, আউর থোড়া হেইও , ব্যোম ব্যোম সেক্স অবসেসড সস্তাচিন্তাবিদ দারুণ উপলব্ধি কিচিরমিচির আমি আর হাগবো না, আই কান্ট ওয়েস্ট মাই গোল্ড, মাই প্রাইড, আমার সোনা, আমার অহংকার বিকৃত যৌন লালসায় আচ্ছাদিত মানুষরে উষ্টা মাইরা বাইর করতেসেন কচ্চি মাইয়া ওর ভাল্লাগসিল, ও করসিল
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : বত্রিশ
নিবেদিত: হোকলেস্কোয়া, শওনি আদিনিবাসী পেনসিলভেনিয়ার রেড ইন্ডিয়ান প্রধান কর্নস্টালক
কি মিত্তিইইইইইই তিনি ঝাঁটা, কুলো, মশাল ও গদা ধারণ করে থাকেন শুধু শুধু এটা ভাজা ওটা ভাজা না খেয়ে ক্লেদপঙ্কিল নির্মাণ ঋদ্ধিতে সুপ্রভ আমরা কাপুরুষ, ইতি গন্ধপুষ্পে , ওং রিংরিং আকাশে আধফালি চাঁদ অনেক ক্ষেত্রেই আর সব ক্ষেত্র এক না মাম্মাম এমনই মায়াঘন হেমন্ত পদ্মের ওপর পদ্মার পাত তার ওপর মা মনাইষার হাত- ৭৭ বছর বয়সের ৭ম মাসের ৭ম দিনের বাংলার নির্লজ্জ নপুংসক এখন আবার আমারে এইটা কইস না, তুই নিজেই একটা মাদারচোদ, এসব বালুমালু বুঝাতে আসবেন না প্লিজ বুকের পাটাটাই পয়সা-টয়সা দাওয়াত আজো স্মৃতিতে অমলিন ধীরে, ধীর তরঙ্গে নিতম্ব ওঠে আর নামে সত্যিই তাই দ্রিমিদ্রিমি চেতনা দন্ড কখন- কিসে- কি উদ্দেশ্যে দাঁড়ায় নেড়ে ঘেঁটে দেখেননি লাব্বিউ টু নাম মেনশন না করলেই আমারে আইসস জ্ঞান দিতে.. লাভ হরমোন পোড়া হৃদয়ের গন্ধ! সত্যিই খুব ইচ্ছে তোমায় দেখার কিস্যু আসে যায় না কী বলে ধন্যবাদ দেব আপনাকে কি বিষময় এ পেশা নাউজুবিল্লাহ ভবিষ্যত বলে কিছু নেই আজিকে কী ঘোর তুফান সজনি গো, হাহাহা শালার চুতিয়ার চুকলামীতে ভরে গেছে জোরে তালি দাও তাল্লি… ফিরেছি গো ঘরপোড়া গরু… সিঁদুরে মেঘ বাঁধ আর বাঁধিতে নারি টের পাইছো আব্বা? শয়তান লগে জেনা করছস , অবিশ্বাসী শীৎকারে ঘাম উৎপাদনের কাহিনী টলোমলো সাধুর সাধবাজার কি আনন্দময় টলোমলো ধর্ম এবং ঈশ্বর এই দুইটা অস্তিত্ব আমার কাছে ক্লিয়ার না ফুরফুরে করে দেয়, ভীষণ সুন্দর ভালো করে দেখলাম,অ,এটা তুই স্তাবকতা ওনার রন্ধ্রে অদ্ভুত একটা ঘোর আছে, গায়ে কাঁটা দিচ্ছে,তারা জানে, জাহান্নাম কী জিনিস। তো জাহান্নাম থেইকা বের হবার পর সব জন্নত হয় হঅঅঅঅ কুতায় কুতায় ছিল সে যদি বলি ইয়াহু, আমি চিনছি দেইখ্যাই যে ইডা তুমিই হইবা হটাৎ হটাৎ প্রেম পায় এই অভিনব সুরজন্ম কান্না লুকিয়ে আছে গান? এহ! না! আকাশচুম্বি চুমু খেলেই বাচ্চা হয় আফসোস!! প্রেমে পড়লে বেধড়ক অশান্ত হরমোন হরিমইনষা মর্কট উজবুক নিষ্কর্মা ম্যানেজ হইছে রে ঝাঁউগাছগুলোকে কেটে ফেলা হয়েছে হিংসে হিংসে হিংসে কেয়াবাত ! ইশ! মুখের কথা কাইড়া একটা সপাং…. জেনানামহলেও হেরেম আছিল একটু কাঁদো একটু কাঁদো স্ত্রী- বিষ্ণুপ্রিয়ারে ঘরে রাইখ্যা মাইঝরাতে আপুনি চইলা গ্যালেন ক্যান
আভাঁ গার্দ (Avant Garde ) কবিতা : তেত্রিশ
নিবেদিত: মানুষের মাংসখোর হ্যামিল্টন হাওয়ার্ড “অ্যালবার্ট” ফিশ ,সিরিয়াল কিলার “ব্রুকলিননের রক্তচোষা বাদুড়,” ” চাঁদোন্মাদ,” “উইস্টেরিয়ার ভেড়াপোশাক নেকড়ে,” ও “ধূসরমানব,”
এই আছি, এই নেই ওরে কপাল রে সুহোত্র আপারে গতমাসে বলছিলাম চুমুর গন্ধ মাখি…, “ফুসলিয়ে” “বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে” সুতসোম।অন্তরাত্মা কাঁপিয়ে দিয়ে যায়…একদেশে ছিলো এক লক্ষ্মীপেঁচা নিরমিত্র হাজার ঝড়ঝাপটাতে বুদ্ধিদীপ্ত নারীবাজি এক আকাশ গঙ্গা পদ্মা মেঘনা যমুনা কেঁদেছিলাম অন্তরালবর্তিনী চলেন তিনজনে একরাত থাকি তুই আমার মতো বেহায়া প্রতিবিন্ধ্যএকসাথে গুগল ম্যাপ দেখে ফিরে এসো.. বেহুলা লখিন্দরের নিজের দিকে, তাকায়া, শতানীক।পরে অন্যের হাড়িতে উঁকি মাইরেন। ঐটাই কাজে দিবে, শ্রুতকর্মা বাকি সব অলমতি আর কুকাজ সুন্দরী বু। মেরুদণ্ডের জোর বাঞ্চোত চাঁদ গগনে ওঠার আগেই রাক্ষস অলম্বুষের মায়াজালে “অরেও সংগঠনের কামে দিয়া দে।”ওঁ কৃত্বা তু দুষ্কৃতং কর্মং জানতা বাপ্য জানতা ।মৃত্যুকাল বশং প্রাপ্য নরং পঞ্চত্বমাগতম্ ;ধর্মাধর্ম সমাযুক্তং লোভ মোহ সমাবৃতম্ ;দহেয়ং সর্বগাত্রানি দিব্যান্ লোকান্ স গচ্ছতু II” চরে চরে ঘুরে বেড়ায় লাফিয়ে লাফিয়ে। উনি এরপর আর ব্রাহ্মমুহূর্ত অভিমন্যু, উহহ! কি গন্ধ ঘটোৎকচ…..একটা নকও দিলেন না সিরাজভাইয়ার নাইট ফলস নিয়ে কোনো ট্যাবু ছিল না দিদি… লড়াই চলছে..যৌধ্যেয় না লোকে হাঁ করে তাকায় আমি দেখি, হেব্বি লাগে ব্লাড সুগার উচ্চে রিপিয়ার করা সাইকেল চালিয়েছি হাপ হাপ হাপ!!! হি হি হি হি….থামাও থামাও বভ্রুবাহন, ইরাবন কোন মাল রে? বাংলা ভাষার ভেতর চেপাশুঁটকির গন্ধ অপরূপ কাঞ্চনজঙ্ঘায় মাছির ভনভনানি গানুদাদার কাতুভাই শ্রুতসেনা তুই বাসা নিয়া কইস, কি আর করার। আমি আসুমনে।দি, খালি ঘুইরা আসো। হাসতে হাসতে শেষ হয়ে যাবা৷কিশোরী সর্প তার শিকারের শরীরে বেশি বিষ ঢেলে দেয়। কত বিষে কে মরবে, সে হিসেব বুঝতে তার কিছুদিন সময় লাগে। অধর্মসংস্থাপনার্থায়, সম্ভবামি যুগে যুগে’ অস্থি, মাংস, ত্বক, নাড়ী , রোম , শুক্র, শোণিত, মজ্জা, লালা , মুত্র জয় হৌঔঔঔঔঔঔঔ
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : চৌত্রিশ
নিবেদিত: জোয়ান্না নোবিলিস সোম্ব্রে ওরফে বেগম সুমরু ওরফে ফারজানা জেব আন-নিসা
ভবিষ্যৎ উজ্বল কোন শালা এই নিদান দিয়েছে উরিশ্লা কী দিলি পা ছুড়াছুড়ি করতেই পেছনে বোতাম/হুকওয়ালা ব্লাউজের স্মৃতিবিজড়িত ফাইল বগলে অফিসে গোটা মুখ জুড়ে ভাঙাচোরা সম্পর্কের বেদনার গন্ধ সাবাশ দাদা অরন্ধনের নিভন্ত আঁচে দুর্ভাগ্যজনক আচরনের ধারাবাহিকতা লক্ষ্মীপ্যাঁচা, পক্ষীছানা কেডা ইনি এ প্রশ্ন সবার কেউ চিল্লায়ে কী তাহা বলে ? মায়ের বয়সী পুরুষ খুঁজে বেড়াই বিবিজানের..হৃৎপিণ্ডে বৃক্ষবীজশাক্ত ধর্মে দীক্ষিত এই লিপস্টিক – উফ্! বৃথা।বাহ্ কি মজা গো চামশুটকি তিলাখচ্চর তো বারংবার স্মরণযোগ্য ধন্যবাদ ন্যাকা ন্যাকা প্রশ্নে এভাবে হয়না খুউউউব ভালো উলঙ্গ করে দেবে! না না ধুর, বোকা কেউ অতলে ডুব দেয়না তারপর!!! তোমার দ্বারা হবেনা
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : পঁয়ত্রিশ
নিবেদিত : সাদা রঙ্গিলা, নাসির-উদ-দীন মোহম্মদ শাহ ওরফে রোশন আখতার
কুচি কুচি করে কেটে, আর ঝরোখাশোভিত ভালোবাসতে নারী কিংবদন্তী তার প্রবেশপথ উৎখাত করেছে ভালোবেসে ফতুর ইচ্ছে হয়না অভাবনীয় জঙ্গলে ডাকে না কোকিল ফেলে টিয়ারানী দিয়ে আসবো উনি কে উনি বিকেলে একঘন্টা দিলেই হয় মা দুর্গা কে জিন্স প্যান্টে ট্যাংক টপ গার্ল মোটা মাথাটাকে খাটিয়ে স্বজনি— লাভলি চিমটে, কমণ্ডলু পাঠায়া দেন বাহে। ক্ষরণ, স্তব্ধতা আর উজিয়ে ওঠা আনন্দই আশ্রয় আমাদের, আহা, তোমার সঙ্গে…বাদশাহি কুঁড়েমির দরুন দিনমান হাগু হয় না চেয়েছিল তুমি হাততালী দেও রসে রস-এ রসস্থ রসরা বধ্যভূমি করে তোলার টিকটিক করে দেয়াল সেখানে এই টালবাহানার তালিয়া বাজাও তোর, বাবায় ছিলো ভায়াগ্রাখোর! পুলিশের জেরার মুখে পড়ে বাছাধনে হ্যাঁ, এক ফালি ঝাঁটাও দেখতে পারেন অহং বিনাশকারী তার জন্য কতো কেতা সেই নরম হাত পাওয়া যায় না এখন…ভাবা যায় !!!! এঁদের নামও মুছে যাবে? আব্বু তুমি কাঁদতেছো ছেলে-মেয়েদের প্রেমলীলা দেইখা রঙ্গিন জীবনের কথা ভুলে গেছো? পেটের মধ্যে হিংসে উতলা মন ভাইরে টেকোটা কেডা? কী নিকতেচে? হি হি বাবা…দেশবিদেশে বেড়াতে গেলে কী যে প্রবাদপ্রতিম ঘেউ ঘেউ…
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : ছত্রিশ
নিবেদিত : নাদের শাহ আফশার বা নাদের শাহ বা নাদের কুলি বেগ বা তাহামাস কুলি বেগ-
কবিরা জানে ওদেরই বংশধর মুখে পেচ্ছাপ করে বিখ্যাত হয় তুবড়ি জ্বালিয়ে অন্ধকারের ছররা ওড়ায় শুক্রকীটের স্ফূলিঙ্গ সব ছবিতে যুবতীদের যৌনাঙ্গ ঝুলিয়ে পিকাসো ফিরে গেছে গোয়ের্নিকা আঁকবার ব্উ বদলে একে একে ভিজে যায় নাভি- নিতম্ব-প্রসূন গজগজাতেম গজাতে তিতলীর কোলে কেন পাগলামি, ভন্ডামি বলে বার বার দমন করা হয় ঠোঁট যেখানের জামাও সেখানের উপুড় করায়ে দেখেছি নিচে একদম নগ্ন চাঁদ উঠেছিল পরে আর হবে না উনি আমারে এক ঝটকায় ড্যানা ধইরা টান ত্যালপানি দেস না তুই? আজকালকার পোলাপানদের কইলে এবং মৃত্যু নিকটবর্তী ভিজায়ে রাখো চুম্বন রসে কালোত্তীর্ণ বীর্যের শুক্রতমসা জয় মা গৌরাঙ্গিনী । বিশ্বাসঘাতক বার্ধক্য আর কেউ নাচতে চাইবে না আমার সঙ্গে বেঁচে থাকার খারাপ হুমকি. জীবনের জন্য নাচের জন্য আমাদের ভিতরে খুব বেশি সঙ্গীত অবশিষ্ট নেই আমার হাঁমুখ থেকে বেরিয়েছিল শেয়ালের সারবাঁধা ল্যাজে ঢাকা অপ্সরাদের খাজুরাহোর মাংসল পাথর
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : সাঁইত্রিশ
নিবেদিত: হীরাকুমারী ওরফে হীরাবাঈ ওরফে যোধাবাই ওরফে মরিয়ম উজ-জামানি
আদর দেখলেও ভয় লাগে, খালাম্মা মারা যাওয়ার পর বলেই সে ভাগলবা প্রেমিকের বুক অশ্বশক্তি যেমন ভেতরে যে আরো কী আছে!! ইস কি যে মজা এটা ঠিকঠাক একদিন সব ছেড়ে ওখানে ঢুকে যাবো..সাথেসাথে এটা প্লে করছি। চলতেসে, এরপর হা হা হা.. লাগানো নিয়ে প্যাঁচাল নইলে মরে যাবো….এত কাঁদাস কেন ভুল ভুলাইয়া ? দোকান কবে খুলবে নিজে মানতে খুব কষ্ট হয়, এটাই। ধ্বংসলীলারও মূল সূত্রপাত এটাই । এটাই , অন্তরের জ্বালামুখী প্রদাহ কষ্ট পাই, অপেক্ষা দের পোড়াতে হয় ; এক কথায় যদি বলি তবে বলবো তালাকপ্রাপ্ত সতিনের ছাগল আর পাঠারও তর্জন গর্জন থাকে, বড় ভালোলাগল বৈষ্ণবীয় আখড়ার পুচকুর হাত্তালির সীমা শর্তানুযায়ী নিজের বৌ পা ভেঙে দেয়, আমাকে গালাগালি কইরা
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : আটত্রিশ
নিবেদিত : বাংলার প্রথম শিল্পপতি কুশারী প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর
আসলে কী করলে বা কেমন হলে তোমাদের সাথে চলা যায়? ভালোমানুষ হলে? ভালোমানুষ কাকে বলে? সুবোধ সুশীল কে? যারা নামকাওয়াস্তে সৎ পথে চলে, আদর্শের বুলি কপচায়, কাঁটা চামচে ভাত খায়, কাদা দেখলে নাক শিটকায়, সুন্দর কবিতা লিখে, সুন্দর করে খাবার পর সুন্দর করে ঘুমায়, বন্ধুকে সাক্ষী রেখে প্রেম করে, প্রেমিকাকে/প্রেমিককে ধোঁকা দিয়ে সংসার করে বা রুটিন মাফিক জীবন চালায়? তবে তো বাবা দয়া বা দাক্ষিণ্য যা করেই হোক তাকে স্বর্গে থাকতে হবে। এই দেশে এসব চলবে না, চলে না। এই দেশে আমার মতন নষ্ট জীবন, ফেলে দেয়া টিস্যুর অভাব নেই। তারা আমাদের সাথে পেরে উঠবে না, নাক ক্ষয়ে যাবে। এই যে সারাক্ষণ জ্ঞানের কথা বলছো, বলো। কবিতার মাত্রা, ছন্দ, অক্ষরবৃত্ত মেলাও। তবে বইতে পড়া মুখস্থ কথা বলতে গেলে ধোলাই খাবে বলে দিচ্ছি। পরে যেন বলতে এসোনা, আগে কেন বলিনি। আমি তো নরক পার্টির মানুষ। বাবা মাকে অমান্য করে ছোটবেলায় ছেলেদের সাথে ক্রিকেট খেলেছি, লুকিয়ে সিগারেট টেনেছি, খুব যে নষ্ট হয়েছি তা নয়, তবে মিথ্যে বলিনা। কেন আমরা এই একরকম বন্ধুরা পরস্পরকে হারামি হারামজাদা বলি সেটা বুঝতে আমাদের রকেট সায়েন্স বা এনভায়রনমেন্ট বুঝতে হয় না। আমরা তখন থেকেই জানি, এসব গালিতেও যে থাকার সে থাকবেই; বন্ধু, স্বজন অথবা চাঁদের পাশে মেঘের গায়ে পা ঝুলিয়ে বসে থাকা মৃত যে বন্ধু, সে মানুষটিও।
আভাঁ গার্দ( Avant Garde ) কবিতা: উনচল্লিশ
নিবেদিত : বাহাদুর শাহ জাফর মির্জা আবু জাফর সিরাজ-উদ-দীন মুহাম্মদ
আমি রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে তাড়ি আর ইঁদুরপোড়া খাই, এমনকি কাসুন্দি ঘুঘনি মাখা ছাগলির থনের কাবাব । গমগমে আলোয় বুকে চুসকি পেতে যে যুবতীদের ভাল্লাগে ভরা শহরে ফুটো হয়ে যাওয়া প্যান্টুল, তেলচিটে শার্ট পরে তাজ হোটেলে মদ খাওয়ার সম্মান আমার। সে হয়তো দেখাবার মতন সেই সম্মান আমার নেই বলেই ! আবার চাইলে তোমাদের পাঁচতারা বা বুফেতে মানানোর ব্যাপারগুলোও জানি। জানি সবার সব জানা থাকে না, তাই বলে একব্যান্ডের রেডিওর মতন এক ঘ্যানঘ্যানানি ভাল্লাগে না, কাঁটাচামচ দেখে ভং ধরি না। ইচ্ছে হলে সেটাও খাই নয়তো হাতে মাখাই। সবকিছু তোমাদের জিজ্ঞেস করেই চলতে হলে মরে যাওয়া ভালো। রবি ঠাকুরের ভক্ত না হয়েও বড় বড় টিপ, লম্বা দাড়ি আর পাঞ্জাবির ঝুল দুলিয়ে দেখানো পূজো দেয় যারা, অথবা না বুঝেও রাজ্যের বই ঠেঁসে সমঝদার হতে চায়- সে আমি না মনে রেখো। যদি না বোঝো বলো, যে বোঝে সে বোঝাবে। সারা দুনিয়ার সব অচ্ছুৎ মনে করা তোমাদের ভাষায় যোগ্যতা হতে পারে, আমি ভাবি শ্বাস নেবার চাইতে বড় কোন যোগ্যতা হতেই পারে না। তোমাদের এতসবের মাঝেও যে বেঁচে আছে, সেটাই তার বড় যোগ্যতা। আমি এখন আমার ভাঙ্গা পা নিয়ে বারান্দার রেলিং এ শুয়ে এক চোখ কানা রিকশাওয়ালার গান শুনছি। যদিও আভিজাত্যের ভান করলেই খ্যাত হওয়া যেতো, তবে সবাই কী আর এক জায়গা থেকে আসে? নাকি আসতে পারে। আমার দাদার বাবা মাঠে কাজ করতো বলতে আমার লজ্জা নেই। কেউ গাড়ী থেকে নামবে, কেউ হেঁটে আসবে বলে কী বন্ধু হবেনা? এই যে আমার কাছে আজকাল হাসপাতালে যাবার রিকশা ভাড়াও থাকেনা, কিন্তু ভ্যানের পেছনে পা ঝুলিয়ে দিব্যি চলে যাই, তারপর ঝিঝি ধরা পা নিয়ে দিব্যি খোঁড়াই! এখন যদি কেউ আমাকে দেখিয়ে তার নিজস্ব ড্রাইভারকে জোরে জোরে ডাকতে শুরু করে সে আসলেও তফাতের মানুষ। আমার ভাষায়, তাকে থ্যাঙ্কিউ লিস্টে পাঠিয়ে দেই।
আভাঁ গার্দ ( Avant Garde ) কবিতা : চল্লিশ
নিবেদিত : আবু’ল মুজ়ফ়্ফ়র মুঈনউদ্দীন মুহাম্মদ শাহ ফ়ার্রুখ়-সিয়ার আলিম আকবর সনি ওয়ালা শান
মফসসলের মর্গে পড়ে আছে বেচারা-যুবক চেয়েছিল কবি হতে
কবেই তো রিগর মরটিস আরম্ভ হয়ে এখন ধরেছে পোকায়
শীতঘর নেই ; কবি করে তোলবার প্রতিষ্ঠান-ফড়েটা এসেছে
লাশগুলো নিয়ে গিয়ে খাড়া করে পুঁতবে গরম বালির চরে
পচা মাংস ঝরে গিয়ে ঝকঝকে কংকাল সাবধানে আসবে বেরিয়ে
বিকোবে অনেক দামে ; নিখুঁত কংকালের ভালো দাম পাওয়া যায়
কোনো হাসপাতাল-করিডরে দাঁড়িয়ে থাকবে কবি অমরত্ব পেয়ে
গ্রিস রোম পারস্য থেকে হারিয়ে গিয়েছে যেসব অমর কবিরা
তাদেরই সারবাঁধা দলে ঘুলঘুলি চোখে দাঁড়াবে হাসিহাসি মুখে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন