আমার ফেসবুক পৃষ্ঠায় অনেকে এই ফিল্মটি নিয়ে নানা কটু মন্তব্য করছেন। ফিল্মটিতে নাকি গৌতম ঘোষ একজন হাংরি আন্দোলনের কবির অভিনয় করেছেন যিনি মাতাল ও খিস্তি করে বেড়ান এবং শেষমেশ বইমেলায় আগুন ধরিয়ে দ্যান।
আমার সঙ্গে গৌতম ঘোষের দেখা হয়েছিল, শান্তিনিকেতনে গ্রামীণ উন্নয়ন নিয়ে বক্তৃতা দিতে যাচ্ছিলুম, তা সে বছর বিশেক আগে। উনি আমার বইপত্র চেয়ে পাঠিয়েছিলেন; গল্পলেখক ও প্রকাশক মুর্শিদ এ এম সেগুলো দিয়ে এসেছিলেন তাঁর বাড়িতে।
হাংরি আন্দোলনে বহু কবি ছিলেন। আমার বিরুদ্ধে যখন ব্যাংকশাল কোর্টে মামলা হয়েছিল তখন শৈলেশ্বর ঘোষ, সুভাষ ঘোষ, শক্তি চট্টোপাধ্যায়, সন্দীপন চট্টোপাধ্যায় আমার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেন যে-কারণে আমার এক মাসের কারাদণ্ডের আদেশ হয়েছিল।
গৌতম ঘোষ কোন কবির চরিত্র বেছে নিয়েছেন জানি না। পরিচালক শ্রীজিৎ মুখোপাধ্যায় হয়তো অনেক কবির চরিত্র মিশিয়ে একটা চরিত্র গড়েছেন--- হয়তো এই কাল্পনিক চরিত্রটির মাধ্যমে তিনি হাংরি আন্দোলনের সমালোচনা করেছেন। এমনও হতে পারে যে কবিদের সম্পর্কে ফিল্মলাইনের মানুষের ঈর্ষাকে রূপ দেবার জন্য তিনি গৌতম ঘোষের দ্বারা কলকাতা বইমেলায় আগুন ধরিয়েছেন।
কবি-লেখকদের মতনই, ফিল্মকরিয়েদেরও স্বাধীনতা থাকা উচিত। শ্রীজিৎ তা-ই করেছেন।
আমার সঙ্গে গৌতম ঘোষের দেখা হয়েছিল, শান্তিনিকেতনে গ্রামীণ উন্নয়ন নিয়ে বক্তৃতা দিতে যাচ্ছিলুম, তা সে বছর বিশেক আগে। উনি আমার বইপত্র চেয়ে পাঠিয়েছিলেন; গল্পলেখক ও প্রকাশক মুর্শিদ এ এম সেগুলো দিয়ে এসেছিলেন তাঁর বাড়িতে।
হাংরি আন্দোলনে বহু কবি ছিলেন। আমার বিরুদ্ধে যখন ব্যাংকশাল কোর্টে মামলা হয়েছিল তখন শৈলেশ্বর ঘোষ, সুভাষ ঘোষ, শক্তি চট্টোপাধ্যায়, সন্দীপন চট্টোপাধ্যায় আমার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেন যে-কারণে আমার এক মাসের কারাদণ্ডের আদেশ হয়েছিল।
গৌতম ঘোষ কোন কবির চরিত্র বেছে নিয়েছেন জানি না। পরিচালক শ্রীজিৎ মুখোপাধ্যায় হয়তো অনেক কবির চরিত্র মিশিয়ে একটা চরিত্র গড়েছেন--- হয়তো এই কাল্পনিক চরিত্রটির মাধ্যমে তিনি হাংরি আন্দোলনের সমালোচনা করেছেন। এমনও হতে পারে যে কবিদের সম্পর্কে ফিল্মলাইনের মানুষের ঈর্ষাকে রূপ দেবার জন্য তিনি গৌতম ঘোষের দ্বারা কলকাতা বইমেলায় আগুন ধরিয়েছেন।
কবি-লেখকদের মতনই, ফিল্মকরিয়েদেরও স্বাধীনতা থাকা উচিত। শ্রীজিৎ তা-ই করেছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন