মুম্বাই শহর থেকে প্রতিদিন ২৮ জন মানুষ হারিয়ে যায়, যাদের আর খুঁজে পাওয়া যায় না। এটা পুলিশের দেয়া তথ্য। অর্থাৎ আরও বেশি মানুষ হারিয়ে যায়। যারা হারিয়ে গেছে, তাদের বয়স এক থেকে ষাট। মহিলা-পুরুষ দুইই । তবে তরুণ-তরুণীদের সংখ্যা বেশি--- সেক্স স্লেভ বা যৌন ক্রীতদাস করার উদ্দেশ্যে তাদের অধিকাংশকে চালান করে দেয়া হয়েছে মনে করা পুলিস। যুবকরাও ওই উদ্দেশ্যে চালান হয়েছে। কী করছে সমাজ ? রাষ্ট্র ?
এই তথ্য পাওয়া গেছে আর.টি.আই. দরখাস্ত করে। কেউ একবার কলকাতার এবং সারা পশ্চিমবাংলার তথ্যটা যোগাড় করে দেখুন না। বাঙালি যুবতী তো শুনি সবচেয়ে বেশি পাচার হয়। কলকাতার সমস্যা হল থানাগুলো এফ আই আর করতে চায় না, কমিসার-দাদারা নির্দেশ না দিলে।
এই তথ্য পাওয়া গেছে আর.টি.আই. দরখাস্ত করে। কেউ একবার কলকাতার এবং সারা পশ্চিমবাংলার তথ্যটা যোগাড় করে দেখুন না। বাঙালি যুবতী তো শুনি সবচেয়ে বেশি পাচার হয়। কলকাতার সমস্যা হল থানাগুলো এফ আই আর করতে চায় না, কমিসার-দাদারা নির্দেশ না দিলে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন