বুধবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০১৮
মলয় রায়চৌধুরীর সাক্ষাৎকারসমগ্র । প্রকাশক : প্রতিভাস, কলকাতা
মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০১৮
কুলসুম আপা, যিনি ছোটোলোকের ছোটোবেলা এবং বিভিন্ন কবিতায় বহুবার এসেছেন, তাঁর স্কেচ
"ছোটোলোকের ছোটোবেলা" এবং "এই অধম ওই অধম" স্মৃতিকথার কুকুর রব লিংচিপুলু । কানের ময়লা পরিষ্কারের তুলোকাঠি দিয়ে আঁকা
"ছোটোলোকের ছোটোবেলা" এবং "এই অধম ওই অধম" স্মৃতিকথায় যার প্রসঙ্গ বহুবার এসেছে, রামখেলাওন সিং ডাবর, তাকে আঁকার প্রয়াস
সোমবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০১৮
বিশ্বের প্রতিষ্ঠানবিরোধী লেখকদের তালিকায় মলয় রায়চৌধুরী
শনিবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০১৮
মলয় সাঁইয়ের গান
মলয় সাঁইয়ের গান
ডোমনি, তুইই দয়াল, যাতে জ্বালা জুড়োবার ইচ্ছে পুরো ঘুচে যায়
জ্ঞানহীন বন্ধুবর্জিত শত্রুঘেরা থাকি তার ব্যবস্হা করে দিস
ডোমনি, তুইই দয়াল, মোমাছির চাকে মোড়া তোর অঙ্গ, অনিত্যানন্দময়ী
নিয়ে চল মহাবিলাসের গর্তে, করে তোল যতোটা পারিস অদীক্ষিত
ডোমনি, তুইই দয়াল, অশুভের নাচগানে সাধক করে তোল রে আমাকে
কী-কী করলে মহাপাপ হবে তার রাস্তা বলে দে, গোত্রবর্জিত করে তোল
ডোমনি, তুইই মহান, অপ্রেমপন্হায় শ্রীগুহ্যসমাজতন্ত্র ভাঙচুর কর
মগজের আশিক মাশুকাদের স্মৃতিহীন করে মেরে ফ্যাল
ডোমনি, তুইই দয়াল, শরীরের ব্যকরণ মুছে দে রে মস্তিষ্ক থেকে
নিয়ে চল ভুল পথে দেখা যাক মর্ষমজা কীরকম দোষদুষ্ট খেলি
বুধবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০১৮
মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০১৮
সোমবার, ২২ জানুয়ারী, ২০১৮
প্রিয় মলয়
মলয় রায়চৌধুরী
প্রিয় মলয়আড়াই প্যাঁচের পর যে নাচ নাচি
মলয় রায়চৌধুরী
আড়াই প্যাঁচের পরে যে নাচ নাচি
চুবড়ি খুলে নাচায়, আমি নাচি আড়াই প্যাঁচে
দ্বিতীয় চামড়ার মতন ঘামে ভিজে নাচি
বৃষ্টিতে ঘাসেরা যেমন দমবন্ধ নাচে
তেমন আকাশের বরফ থেকে বিদ্যুৎরা নাচে
চুবড়ির মধ্যে আমি ঝাঁপাই আড়াই প্যাঁচে
আমাকে নাচতে দেখে আমার রক্ত দেখে
কিছু-কিছু হাসিতে ভয় লুকিয়ে রাখিস তোরা
মগজে তুষার ঝরে, মুণ্ডু-ছাড়া কাঁধ নাচাই
ঘড়ির কাঁটাও পেছনপানে ঘোরে
অনেকে বলে নাচুনে কেমনধারা লোক রে
আড়াই প্যাঁচ খেয়েও চোখ নাচায় ঠ্যাং নাচায়
স্বরবর্ণ বাদ দিয়ে হাসে, তাও পিত্তি-ওঠা কালচে
ডানা ঝাপটাই আর নাচি, চুবড়িটাকে নাচাই
বারীন ঘোষালের মৃত্যু
বারীন ঘোষালের মৃত্যু
মলয় রায়চৌধুরী
দুর্যোধন দুঃশাসন দুর্মুখ দুমুখোরা পালিয়েছে নিজের ধান্দায়
একাকীত্ব কাটাবার জন্য কবিতাপাঠের আসরেতে বসে
মদের বোতলের আনমনা ভাব নিয়ে দু-ঠ্যাঙ ছড়িয়ে
কন্ঠস্বরে কতোগুলো রঙ, সেসব রঙের প্রতিধ্বনি
সময়ের ঘড়ি হয়নাকো, কাঁটা হয়নাকো, বকেদের উড়ালেতে দ্যাখো
বিকেল ভরপুর, বাক্যেরা কখনও নিজের কন্ঠে কাঁদতো
কখনও অন্যের, হারেমের মুরগিদের গর্ব, সেলুনে গোঁফের ছবি
স্ট্যালিনের হিটলারের রাজকাপুরের, মৌমাছির চাকের মতন
লেটারবক্স দাঁড়িয়ে রয়েছে পাড়ায়, অথচ প্রতিটি চিঠি
হয়ে গেছে ভারচুয়াল, শিক্ষিত পোকাদের ঝিঁঝিট-মিছিল
বোবার দুঃখ যা ভিড়ের ঘাম থেকে চুয়ে
সবায়ের রক্ত কিন্তু একই রকমের চটচটে নয়
অন্যান্য কবিদের কল্পনার মহামারীতে নষ্ট করে
অন্ধকার দিয়ে কুচিয়ে ছড়ানো শীতকাল
জানালারা বৃষ্টিতে কেঁদে নিচ্ছিল, অনেকের মাতৃভাষা শুধু টাকা
চর্বির রঙচঙে বালাপোষে মোড়া
ফিল্মস্টার বা উলঙ্গ পাগল ছাড়া ক'জনই বা ট্র্যাফিক থামাতে পারে
তরুণীটি জন্ম থেকে অন্ধ, কাজল পরে আছে কিন্তু দেখতে পায় না
ছোটোগুলো অবহেলা ভোগ করে ওৎ পেতে থাকে
বইপাড়ায় মুখে-মুখে পেতল-পেরেক দিয়ে গেঁথা হাসি
অভিনন্দনে ঈর্ষার দ্যুতি কেন থাকে বুঝে গিয়েছিলে
ব্যাপারটা কতো আশ্চর্যের, ঠোঁটের ওপরে জিভ দুবার বুলিয়ে
মুখের ভেতরে কথা গড়ে নিতে সকলেই পারে
মঞ্চে দুতিনবার কেশে দুঃখ আবৃত্তি করে চলে যায় তারা
যতোরকমের বাস্তবতা হতে পারে সবগুলো ভেঙে-ভেঙে
পরখ করতে তুমি কেননা সব শব্দ বাক্য অন্যলোকেরা
ব্যবহার করে-করে করে-করে করে-করে, মুখের ও হাতের ময়লা
মাখিয়ে দিয়েছে, জানতে যে রামকৃষ্ণকে ছোটো করে চুল
ছাঁটতেই হতো, চৈতন্যকে মাথা আর দাড়ি প্রায়ই কামাতে হতো
অথচ তোমার শবযাত্রায় তুমিই ছিলে না |
প্রেমের গোলাম
মলয় রায়চৌধুরী
প্রেমের গোলাম
ক্রিজ নেই, হাতে কাচা পোশাক
বেশ দুঃখি মনে করে নিজেকে
এইখানে, আগ্রার দুর্গের দেয়ালে
বাবা যে মেয়েটির নাম লিখে গিয়েছিলেন
আমার মা নয়
আমি লিখলে অনেক তরুণীর নাম লিখতে হবে
তাই কলেজ থেকে ট্যুরে গেলে
বিভিন্ন ধ্বংসস্তুপে
এক-একজনের নাম লিখে এসেছি
তাদের ছেলে-মেয়েরা এসে আমায়
ধন্যবাদ জানিয়ে যায়
রাত্তিরকে শাশ্বত করে দিয়েছি সেসব দেয়ালে
প্রেমের ইচ্ছাশক্তি দিয়ে
গরম আর ঠাণ্ডা শব্দ
বৃষ্টিতে ভেজে
শ্যাওলা জমে
বাবা অরগ্যান বাজাতেন
তাঁর সুরের পালকগুলো নিয়ে
আমি বেহালা শিখেছিলুম
দেয়ালে-দেয়ালে
প্রেমিকার নামকে
নিজের নামের সঙ্গে বেঁধে রাখাই অমরত্ব
আর সেটাই তো
প্রেমের বঁধুয়া মজুরের কাজ
বাংলার ত্রস্ত্য নীলিমা
মলয় রায়চৌধুরী
বাংলার ত্রস্ত্য নীলিমাবুঝলেন জীবনানন্দ
মলয় রায়চৌধুরী
আবার আসবো ফিরেকেননা এখন মানুষের সংজ্ঞা বেশ পালটে গিয়েছে
ঘুরে ঘুরে, চাষি তাঁতি জেলে মাঝি ছুতোর কামার
বহু পরে বহু পরে বহু পরে দশ-বিশ বছর তো হবেই
ফেলানি ঝুলেছে কাঁটাতারে, ইলিশ এসেছে লুকিয়ে-চুরিয়েবৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারী, ২০১৮
মলয় রায়চৌধুরীর "ছোটোলোকের ছোটোবেলা" বইয়ের চরিত্র জাঠতুতো বোন ডলি
মলয় রায়চৌধুরীর "ছোটোলোকের ছোটোবেলা" বইয়ের চরিত্র 'বটঠাকুমা'
মঙ্গলবার, ৯ জানুয়ারী, ২০১৮
কি বিষয় কি বিষয় (Ki Bishoy Ki Bishoy) আবৃত্তি : শিবাশিস দাশগুপ্ত
"প্রচন্ড বৈদ্যুতিক্ ছুতার"আবৃতি:তনুময় গোস্বামী
সোমবার, ৮ জানুয়ারী, ২০১৮
মলয় রায়চৌধুরীর মা অমিতা রায়চৌধুরী
বুধবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১৮
মলয় রায়চৌধুরীর বিয়ের নিমন্ত্রণপত্র
প্রকাশ কর্মকারের ড্রইং । মলয় রায়চৌধুরীর কবিতা
লেবেলসমূহ:
হাংরি আন্দোলন,
Prakash Karmakar
মলয় রায়চৌধুরীর পাণ্ডুলিপির পৃষ্ঠা
প্রকাশ কর্মকারের ড্রইং । মলয় রায়চৌধুরীর কবিতা
নাতনিদের পরির গল্প পড়ে শোনাচ্ছেন মলয় রায়চৌধুরী
প্রচণ্ড বৈদ্যুতিক ছুতার কবিতার অনুবাদের প্রথম সংস্করণের প্রচ্ছদ
মলয় রায়চৌধুরীর কাব্যগ্রন্হ "মাথা কেটে পাঠাচ্ছি যত্ন করে রেখো"
বুলেটিনে প্রকাশ কর্মকারের ড্রইং । মলয় রায়চৌধুরীর কবিতা
লেবেলসমূহ:
প্রকাশ কর্মকার,
Prakash Karmakar
বিবিসির জন্য সমীর রায়চৌধুরীর সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন ডোমিনিক বার্ন
মলয় রায়চৌধুরীর তিন পাঠক বইমেলা থেকে উপন্যাস কিনছেন
Daniela Cappello interviewing Malay Roychoudhury in 2015
লেবেলসমূহ:
হাংরি আন্দোলন,
Daniela Cappello,
Hungryalists
Daniela Cappello with Samir Roychoudhury in 2017
লেবেলসমূহ:
Daniela Cappello,
Hungryalists
হাংরি আন্দোলনের গবেষক ড্যানিয়েলা ক্যাপেলোর সঙ্গে ২০১৭ সালে মলয় রায়চৌধুরী
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)